×
ব্রেকিং নিউজ :
সরকার দুর্নীতিতে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করছে: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী চামড়া শিল্পখাতের উন্নয়নে স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদী করণীয় নির্ধারণ করা হয়েছে: শিল্পমন্ত্রী মাদ্রিদে হাজার হাজার ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভকারীর সমাবেশ গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ব্রিটিশ-ইসরায়েলি জিম্মি মারা গেছে: হামাস এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অকৃতকার্য ৫১টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী বাংলাদেশ এআইকে স্বাগত জানায় তবে অপব্যবহার রোধে পদক্ষেপ নিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় পাট নিয়ে কৃষক কর্মশালা রাজা-বেনেটের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশের কাছে হোয়াইটওয়াশ এড়ালো জিম্বাবুয়ে এসএসসিতে পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ লিভ টু আপিল খারিজ : জিএম কাদেরের জাপা চেয়ারম্যান পদে দায়িত্ব পালনে বাধা নেই
  • প্রকাশিত : ২০২১-০২-১৩
  • ৭০৫ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তার মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে গুয়ান্তানামো বে কারাগার বন্ধ করতে চান।সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার প্রশাসনও একই সুরে কথা বলেছিল। কিন্তু ওবামা প্রশাসন সে সময়ে এ লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়।
এক সংবাদ সম্মেলনে বাইডেনের আমলে এই কারাগার বন্ধের সম্ভাব্যতা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে হোয়াইট হাউস মুখপাত্র জেন পাসাকি বলেন, নিশ্চিতভাবে এটিই আমাদের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের মাধ্যমে প্রশাসন এ লক্ষ্যে কাজ করছে বলেও তিনি জানান।
সাবেক রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০১৬ সালে তার নির্বাচনী প্রচারণাকালে গুয়ান্তানামো কারাগার রেখে দেয়ার ইচ্ছে ব্যক্ত করেন।
ওবামা তার শাসনামলে চেষ্টা করেও কংগ্রেসের কারণে গুয়ান্তানামো বন্ধ করার কাজে সফল হতে পারেননি। ওই সময়ে ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন জো বাইডেন।
গুয়ান্তানামো বে কারাগারে যুক্তরাষ্ট্রে সন্ত্রাস বিরোধী যুদ্ধের সঙ্গে জড়িতদের বন্দী রাখা হয়েছে। এর মধ্যে ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর হামলার স্বঘোষিত মূল হোতা খালেদ শেখ মোহাম্মদও রয়েছেন।
এখানে এখনও ৪০ জন বন্দী রয়েছে। ৯/১১ হামলার পর তৎকলীন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশের সময় মার্কিন সেনাবাহিনী কিউবার পূর্বাঞ্চলে এ কারাগার প্রতিষ্ঠা করে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat