×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৮-১৫
  • ৮৭৮৫৮৭৯ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
জেনারেল জিয়াউর রহমান ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার নেপথ্যে ছিলেন জানিয়ে প্রমাণ তুলে ধরেছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।
সোমবার (১৪ আগস্ট) রাতে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে পোস্ট করা একটি ভিডিওতে এই তথ্যপ্রমাণ তুলে ধরেন তিনি।
ভিডিওর বিবরণে বলা হয়, সদ্য স্বাধীন দেশ, ভঙ্গুর অর্থনীতি, সমাজ, বৈদেশিক যোগাযোগ, সেই অবস্থাকেও চ্যালেঞ্জ করে এগিয়ে নিচ্ছিলেন বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। কিন্তু যারা দেশকে স্বাধীন হতে দিতে চায়নি, তারা নিশ্চয়ই দেশকে গড়তে দিতে চাইবে না। এক্ষেত্রে একক বাধা ছিলেন বঙ্গবন্ধু ও তার নৈতিক বোধ। এজন্য তাকে সপরিবারে হত্যা করলো ঘাতকরা। শুধু তাই নয়, হত্যাকান্ড ও বাঙালির পাল্টা জাতীয়তাবাদ বাস্তবায়নের নজির হিসেবে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের পুরস্কৃত করা হলো।
এতে বলা হয়, যেনো ঘাতকেরা জাতিকে রক্ষা করেছেন। তৎকালীন ব্যবস্থাকে এমন পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, যেন কেউ এই হত্যাকান্ডের বিচার না চাইতে পারে।
ভিডিওতে বলা হয়, কুখ্যাত ইনডেমনিটি আইন প্রণয়নের মাধ্যমে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান ‘দায়মুক্তির সংস্কৃতি’ চালু করেছিলেন। যার মাধ্যমে কেউ যাতে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার না চাইতে পারে সেটি নিশ্চিত করা হয়েছিল।
এতে বলা হয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও দেশের প্রথম স্বৈরশাসক জেনারেল জিয়া খুনিদেরকে বিদেশে বিভিন্ন মিশনে চাকরি দিয়ে আলিঙ্গন করেছিলেন।
এতে আরও বলা হয়, বিদেশ থেকে চোখের জল ফেলা ছাড়া বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার কিছুই করার ছিল না। তারা দেশের বাইরে থেকে তাদের সংগ্রাম চালিয়ে গেছেন।
ভিডিওর বিবরণে বলা হয়, ১৯৮০ সালে নোবেল বিজয়ী শন ম্যাকব্রাইড তিনজন বিশিষ্ট ব্রিটিশ আইনজ্ঞের সাথে যুক্তরাজ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তার পরিবার ও চার জাতীয় নেতার হত্যাকান্ডের তদন্তের জন্য প্রথম তদন্ত কমিশন গঠন করেছিলেন।
ওই ভিডিওর বিবরণে আরো বলা হয়, ‘তবে জিয়াউর রহমান তাদের বাংলাদেশে আসার অনুমতি দেননি, যা সুষ্ঠু তদন্তে বাধা সৃষ্টির একটি স্পষ্ট প্রমাণ’।
এতে বলা হয়, খুনিদের মধ্যে রশিদ জার্মানিতে, ডালিম স্পেনে, নূর চৌধুরী কানাডায় এবং রাশেদ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের দূত হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন।
এতে আরও বলা হয়, বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডে জেনারেল জিয়াউর রহমানের জড়িত থাকার বিষয়টি বোঝা তাই কোনো রকেট সায়েন্স নয়।
১৫ আগস্ট দেশে আজ জাতীয় শোক দিবস পালিত হচ্ছে।
১৯৭৫ সালের এই দিনে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat