×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০১৯-০১-২৯
  • ৯৮৮ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
সোনালি ব্যাগ দ্রুত বাজারজাতকরণে যাবে সরকার
নিউজ ডেস্ক:– শিগগিরই সরকার পাট থেকে তৈরি সোনালি ব্যাগ বাজারজাতকরণ করবে বলে জানিয়েছেন বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, বীর প্রতীক। আজ মঙ্গলবার ডেমরার লতিফ বাওয়ানী জুট মিলস পরিদর্শনকালে মন্ত্রী একথা বলেন। এ সময় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. মিজানুর রহমান, বিজেএমসির চেয়ারম্যান শাহ মো. নাসিম, সোনালি ব্যাগের উদ্ভাবক ও বিজেএমসি বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা ড. মোবারক হোসেন উপস্থিত ছিলেন। মন্ত্রী বলেন, সোনালি ব্যাগ খুব দ্রুত বাংলাদেশকে সারা বিশ্বে ব্র্যান্ডিং করবে। সেজন্য সরকার যত দ্রুত সম্ভব পাট থেকে তৈরি পলিথিন ব্যাগ বাজারজাতকরণে যাবে। সরকারিভাবেই সেটা করা হবে। এছাড়া পরবর্তীতে বেসরকারিভাবে সোনালি ব্যাগের উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ করার চিন্তা সরকারের রয়েছে। তিনি বলেন, বর্তমানে বিজেএমসির উদ্যোগে একটি ম্যানুয়েল পাইলট প্ল্যান্ট দিয়ে সোনালি ব্যাগ তৈরির কাজ করছে। তবে বৃহৎ পরিসরে নতুন উদ্ভাবিত সোনালি ব্যাগ তৈরিতে দেশে বা বিদেশে কোনো মেশিন তৈরি হয়নি। তাই এ ধরনের মেশিন তৈরির জন্য বিভিন্ন দেশে যোগাযোগ করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে দেশীয় প্রযুক্তিতে মেশিন তৈরি করা হয়েছে। এতে প্রতিদিন ৩ থেকে ৪ হাজার পলিব্যাগ উৎপাদন করা সম্ভব। মন্ত্রী বলেন, প্রকল্পটি সফলভাবে পরিচালিত হওয়ায় আরো একটি মেশিনের মাধ্যমে দ্রুত বাণিজ্যিকভাবে দৈনিক এক লাখ পলিব্যাগের উৎপাদনের প্রক্রিয়া শুরু হবে। বাংলাদেশে এই প্রথম পাট থেকে সোনালি ব্যাগ তৈরি হচ্ছে। সরকার চায় সারাবিশ্বে পাটের ব্যবহার ছড়িয়ে দিতে। বাংলাদেশকে সবাই এই পাটের মাধ্যমে আরও বেশি বেশি সম্মান দেবে। সারাবিশ্ব বাংলাদেশকে অনুকরণ করবে। সোনালি ব্যাগ পরিবেশ বান্ধব। এটি খুব সহজে পঁচে যায়। কিন্তু পলিথিনের ব্যাগ যেমন পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর তেমনিভাবে সহজে পঁচেও না। সোনালী ব্যাগের উদ্ভাবক ও বিজেএমসির বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা ড. মোবাবক হোসেন বলেন, এই ব্যাগ পলিথিন ব্যাগের চেয়ে দেড়গুণ বেশি শক্তিশালী। এটি পরিবেশ বান্ধব। এই ব্যাগ পঁচনশীল। এটিতে কোন ধরনের প্লাস্টিক নেই। তাই পরিবেশের কোনো ক্ষতি করে না। এটা পুনরায় ব্যবহার করা যায়, তবে পলিথিনে তা সম্ভব হয় না।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat