×
ব্রেকিং নিউজ :
পার্বত্য চট্টগ্রামেও সমানতালে উন্নয়নের গতিধারা এগিয়ে চলছে : পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী জিআই পণ্যের গুণগত মান ও টেকসই সংরক্ষণের দিকে নজর দিতে হবে : শিল্পমন্ত্রী বাপেক্স ও এস.সি ইউরো গ্যাস সিস্টেমস এস.আর.এল রোমানিয়ার মধ্যে চুক্তি চলমান বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করার নির্দেশ গণপূর্তমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমৃদ্ধ দেশ গড়ার অঙ্গীকার প্রতিরক্ষা স্থায়ী কমিটির দেশের উন্নয়নে কৃষির সকল স্তরে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের কোন বিকল্প নেই : স্থানীয় সরকার মন্ত্রী ভোলায় বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ আদায় বিএনপি ক্ষমতায় আসতে মরিয়া হয়ে উঠেছে : ওবায়দুল কাদের বাজেটে তামাক পণ্যের দাম বৃদ্ধির দাবী শুধু চাকরির পেছনে ছুটবেনা, উদ্যোক্তা হবেন : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২২-০১-১৯
  • ৩২৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

পরিবেশ সুরক্ষায় পাহাড় কাটা, বনভূমি দখলদারদের উচ্ছেদ ও বৃক্ষ নিধন বন্ধ করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) প্রতি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন।
তিনি আজ বুধবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনের প্রথম অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান। 
এসময় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার, মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোস্তফা কামাল, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আশরাফ উদ্দিন এবং প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
শাহাব উদ্দিন বলেন, ‘বনভূমিকে রক্ষাসহ পরিবেশ সুরক্ষা, জীববৈচিত্র্য রক্ষা করা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রতিক্রিয়া থেকে রক্ষা পেতে জেলা প্রশাসকদের অনেক সহযোগিতার প্রয়োজন আছে। সেই বিষয়ে আমরা তাদের দিক-নির্দেশনা দিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘পরিবেশ সুরক্ষার জন্য টিলা কাটা, পাহাড় কাটা, বৃক্ষ নিধন বন্ধ করার জন্য জেলা প্রশাসকগণ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন। বনভূমি যাতে কোনো দখলদার দখল করতে না পারে এবং অবৈধ ইটভাটা বন্ধ করার বিষয়ে আমরা তাদের সহযোগিতা চেয়েছি।’
মন্ত্রী আরও জানান, দখল হওয়া বনভূমি উদ্ধারে ইতঃপূর্বে জেলা প্রশাসকদের আনুষ্ঠানিক চিঠি দেওয়া হয়েছে। সেখানে কোন এলাকায় কি পরিমাণ জমি বেদখল রয়েছে তার পূর্ণ তথ্য রয়েছে। 
তিনি বলেন, ‘আগামী ২০২৫ সালের মধ্যে সরকারি স্থাপনায় ইটের পরিবর্তে শতভাগ ইট ব্যবহারের লক্ষ্য রয়েছে।  প্রাণী সংরক্ষণ ও জীববৈচিত্র্যে কথাও তাদের বলেছি। সবক্ষেত্রে ডিসিদের সহযোগিতার প্রয়োজন আছে। তাই আমরা তাদের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেছি।’
বনভূমি রক্ষায় জেলা প্রশাসকদের নির্দেশনার বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে ২০৩০ সালের মধ্যে ১৬ শতাংশ বনভূমি গড়ে তোলা।’
তিনি আরও বলেন, আমাদের এসডিজি অর্জনের জন্য ১৬ শতাংশ আচ্ছাদিত বন দেখাতে হবে। আমরা ১৬ শতাংশ বনায়নের জন্য ডিসিদের সহযোগিতা চেয়েছি। বর্তমানে ১৪ দশমিক ১ শতাংশ বন রয়েছে। সামাজিক বনায়নের ক্ষেত্রে আমরা তো ২২ শতাংশের ওপরেই আছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat