×
ব্রেকিং নিউজ :
রেমিট্যান্স প্রেরণকারীদের স্মার্ট কার্ড প্রদানের সুপারিশ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয় স্থায়ী কমিটি এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুফল দিতে সরকার নতুন প্রযুক্তি নিয়ে আসছে : শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ডেপুটি স্পিকারের সঙ্গে চীনের প্রাদেশিক কংগ্রেসের ভাইস চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ নির্মাণাধীন ভবনে লার্ভা পেলে নির্মাণ কাজ বন্ধ করা হবে : মেয়র তাপস বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে মরিশাসের প্রতি আহ্বান তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা কক্সবাজারে ভোটার তালিকায় থাকা রোহিঙ্গাদের তালিকা চেয়ে হাইকোর্ট আদেশ মন্ত্রী-এমপি’র স্বজনরা প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে ব্যবস্থা: ওবায়দুল কাদের
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৯-২৫
  • ৪২০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) প্রধান বনজ কুমার মজুমদারসহ ছয় পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আটকে রেখে নির্যাতন ও ফেনীর কারাগারে কক্ষ তল্লাশির অভিযোগ এনে আদালতে সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের করা মামলার আবেদন খারিজ করে দিয়েছে চট্টগ্রামের আদালত।
আজ রোববার দুপুর ১২ টা ৪৫ মিনিটে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ ড. বেগম জেবুন্নেছার আদালতে শুনানি শেষে এ আদেশ দেয়া হয়। এরআগে ৮ সেপ্টেম্বর কারাগারে থাকা বাবুলের পক্ষে তার আইনজীবী মামলা নেওয়ার আবেদন করেছিলেন।
আবেদনে গত বছরের ১০ থেকে ১৭ মে পর্যন্ত বাবুলকে পিবিআই চট্টগ্রাম কার্যালয়ে হেফাজতে রেখে নির্যাতনের অভিযোগ করা হয় এবং হেফাজতে মৃত্যু নিবারণ আইনে মামলার আবেদন করা হয়। ওইদিন আদালত সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) আদেশের তারিখ ধার্য করে কিন্তু সেদিন চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ ছুটিতে থাকায় রোববার (২৫ সেপ্টেম্বর) আদেশের জন্য তারিখ ধার্য ছিল।
আবেদনভূক্তরা হলেন- পিবিআইয়ের প্রধান বনজ কুমার মজুমদার, পিবিআই চট্টগ্রাম মেট্রো পুলিশ সুপার নাইমা সুলতানা, জেলা পুলিশ সুপার নাজমুল হাসান, পিবিআইয়ের পরিদর্শক এনায়েত কবির, সাবেক পরিদর্শক এ কে মহিউদ্দিন ও সন্তোষ চাকমা।
চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর মো. ফখরুদ্দিন চৌধুরী বলেন, বাবুল আক্তার একজন পুলিশ সুপার ছিলেন। কোনো পরিদর্শক এসপির মতো পদের লোককে মারধর ও নির্যাতন করা অস্বাভাবিক। বাবুল আক্তার অনেক বার আদালতে এসেছেন, জামিন চেয়েছেন। কিন্তু এই ১ বছর ৪ মাসে তিনি কোথাও আদালতে নির্যাতনের কথা বলেননি।
তাই আদালত মনে করেছে; মিতু হত্যা মামলার আসামি হিসেবে মামলাকে বাঁধাগ্রস্থ করার জন্য তিনি নতুনভাবে এই আবেদন দিয়েছেন। তাই আদালত তার করা মামলা খারিজ করে দিয়েছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বাবুল আক্তারের আইনজীবী অ্যাডভোকেট গোলাম মাওলা মুরাদ বলেন, ‘নির্যাতন এবং হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন ২০১৩-এর ১৫ (১) ধারা এবং সংশ্লিষ্ট আইনের ৫ (২) ধারায় যে মামলার আবেদন করা হয়েছিল তা আদালত খারিজ করে দিয়েছে। আমরা এই বিষয়ে উচ্চ আদালতে যাবো।’

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat