×
ব্রেকিং নিউজ :
রেমিট্যান্স প্রেরণকারীদের স্মার্ট কার্ড প্রদানের সুপারিশ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয় স্থায়ী কমিটি এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুফল দিতে সরকার নতুন প্রযুক্তি নিয়ে আসছে : শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ডেপুটি স্পিকারের সঙ্গে চীনের প্রাদেশিক কংগ্রেসের ভাইস চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ নির্মাণাধীন ভবনে লার্ভা পেলে নির্মাণ কাজ বন্ধ করা হবে : মেয়র তাপস বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে মরিশাসের প্রতি আহ্বান তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা কক্সবাজারে ভোটার তালিকায় থাকা রোহিঙ্গাদের তালিকা চেয়ে হাইকোর্ট আদেশ মন্ত্রী-এমপি’র স্বজনরা প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে ব্যবস্থা: ওবায়দুল কাদের
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০১-২৬
  • ৩৭৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

৪৬ বছর আগে হাত-পা বেঁধে ছুরত আলম সারেং নামে এক ব্যক্তিকে বঙ্গোপসাগরে ফেলে হত্যার অভিযোগে সাত জনকে যাবজ্জীবন কারাদ- দিয়েছেন চট্টগ্রামের আদালত।
বৃহস্পতিবার (২৬ জানুয়ারি) চট্টগ্রাম জননিরাপত্তা বিঘœকারী অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. সেলিম মিয়া এ রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় দ-িত আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।
ট্রাইব্যুনালের রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি (পিপি) মো. জাহাঙ্গীর আলম এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, আসামিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে। এ কারণে সাত আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদ-, পাঁচ হাজার টাকা করে অর্থদ- ও অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদ-ে দ-িত করা হয়।
তিনি আরও বলেন, মামলাটি দীর্ঘদিন অন্য আদালতে বিচারাধীন ছিল। ২০১৬ সালে এটি জননিরাপত্তা বিঘœকারী অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালে হস্তান্তর করা হয়।
দ-প্রাপ্তরা হলেন- চট্টগ্রামের পটিয়ার শিকলবাহা এলাকার হাজী এবাদ আলীর ছেলে মো. আবদুস সাত্তার, ভোলা জেলার নবীপুর গ্রামের সানাউল্লার ছেলে মো. ইব্রাহিম, কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলার মুক্তারপুর গ্রামের খুরুলিয়া এলাকার কালাম আহমেদের ছেলে মো. শফি, সন্দ্বীপ উপজেলার দক্ষিণ শুলাবাহর এলাকার মো. মিয়ার ছেলে বেচু মিয়া, নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার দক্ষিণ হাতিয়া এলাকার আবদুর রশিদের ছেলে রুহুল আমিন, ভোলার লালমোহন থানার ইদ্রিছ মিয়া লাটিয়ালের ছেলে মো. খোরশেদ আলী ও ভোলার দৌলতখান থানার জুয় নগর এলাকার আবুল বেপারীর ছেলে আবদুল মতিন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ১৯৭৭ সালের ১৫ আগস্ট কক্সবাজার থেকে ট্রলারে করে তিন হাজার ৫০০ মণ লবণ নিয়ে চাঁদপুর যাচ্ছিলেন ছুরত আলম সারেং। বঙ্গোপসাগরের চট্টগ্রাম সীমান্তে পৌঁছা মাত্র ট্রলারে থাকা অন্যান্য মাঝি-মাল্লা লবণ এবং নৌকা আত্মসাতের উদ্দেশে ট্রলার ও লবণ মালিকের ছেলে ছুরত আলম সেরাংকে মারধর করে হাত-পা বেঁধে সাগরে ফেলে দেয়।
এ ঘটনার প্রতিবাদ করায় অপর এক মাঝিকেও মারধর করে সাগরে ফেলে দেয়। ওই মাঝি সাঁতরে অপর একটি নৌকায় ওঠে প্রাণে বাঁচলেও ছুরত আলমকে আর পাওয়া যায়নি। এ ঘটনায় ছুরত আলমের বাবা আলতাছ মিয়া চট্টগ্রামের বন্দর থানায় আট জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। এর মধ্যে একজন মারা যাওয়ায় তাকে এ মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat