×
ব্রেকিং নিউজ :
চাঁদপুরের কচুয়া ও ফরিদগঞ্জ উপজেলায় ২৮ জনের মনোনয়নপত্র জমা কক্সবাজার সৈকতে সার্ফিং প্রশিক্ষণ শুরু তাসকিন-সাইফুদ্দিনের বোলিং নৈপুণ্যে ১২৪ রানে অলআউট জিম্বাবুয়ে সরকারকে চাপে ফেলতে গিয়ে বিএনপি নিজেরাই চাপে আছে:ওবায়দুল কাদের খাড়িয়া ভাষা সংরক্ষণে উদ্যোগ গ্রহণের আহবান জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি দেশের ২৫ জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগামীকাল বন্ধ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ জাতির পিতার সমাধিতে পানি সম্পাদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবের শ্রদ্ধা সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় বাংলাদেশের সাফল্যের প্রশংসায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘নেসা সেন্টার’ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের সভা আগামীকাল
  • প্রকাশিত : ২০১৮-০৪-০৯
  • ৭৯০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিনিধি:-ঢাকার ধামরাইয়ে চলন্ত বাসে এক নারী পোশাককর্মী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। পুলিশ ওই বাস থেকে তাঁকে উদ্ধার করে। গতকাল রোববার রাত ৯টা থেকে ১১টার মধ্যে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে। তাঁরা হলেন বাসের চালক বাবু মল্লিক (২৪), গাড়ির মিস্ত্রি আবদুল আজিজ (৩০), বাসের সুপারভাইজার বলরাম (২০) এবং তাঁদের সহযোগী সোহেল (২২) ও মকবুল হোসেন (৩৮)। পুলিশ জানায়, ধামরাইয়ে শ্রীরামপুরে একটি পোশাক কারখানায় কাজ করেন ওই পোশাককর্মী। রাত নয়টার দিকে কারাখানা ছুটি হলে ওই নারী বাসের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। তিনি থাকেন ধামরাইয়ের ইসলামপুরে। কারখানা থেকে দূরত্ব ২০ মিনিটের। এ সময় ঢাকাগামী যাত্রীসেবা পরিবহন নামের একটি বাস এলে এতে তিনি উঠে পড়েন। বাসটি শ্রীরামপুর থেকে পরের স্টেশনে কালামপুরে গেলে সব যাত্রী নেমে যায়। ওই পোশাককর্মী একাই থেকে যান। এ সুযোগে বাসের চালক বাবু ও মিস্ত্রি আবদুল আজিজ তাঁকে ধর্ষণ করেন। তখন বাস চালাচ্ছিলেন সোহেল। অন্যরা এই কর্মীকে হাত-পা ধরে রাখেন। এ সময় ওই সড়ক দিয়ে টহল পুলিশ যাচ্ছিল। তখন ওই নারীর চিৎকারে পুলিশ বাসটিকে থামানো সংকেত দেয়। কিন্তু চালকের আসনে যিনি ছিলেন, তিনি সংকেত অমান্য করে গাড়ি চালিয়ে যান। পুলিশ সাত কিলোমিটার ধাওয়া করে বাসটিকে ইসলামপুর থেকে আটক করে। এরপর ওই নারীকে সেখান থেকে উদ্ধার করে। ধামরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রিজাউল হক জানান, এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ওই নারী মামলা করেছেন। বাস থেকে আটককৃত ব্যক্তিরা ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছেন। তাঁদের সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। আর ওই নারীকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। গত বছরের ২৫ আগস্ট বগুড়া থেকে ময়মনসিংহ যাওয়ার পথে বহুজাতিক কোম্পানির কর্মী রূপা খাতুন চলন্ত বাসে ধর্ষণের শিকার হয়েছিলেন। দুর্বৃত্তরা তাঁকে ধর্ষণের পর হত্যা করে টাঙ্গাইলের মধুপুর বন এলাকায় ফেলে যায়। এ ঘটনায় করা মামলার রায়ে আদালত বাসটির চালক হাবিবুর (৪৫), চালকের সহকারী শামীম (২৬), আকরাম (৩৫) ও জাহাঙ্গীরকে (১৯) ফাঁসির আদেশ দেন। আর বাসের সুপার ভাইজার সফর আলীকে (৫৫) সাত বছরের কারাদণ্ড দেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat