×
ব্রেকিং নিউজ :
ভাষা সংগ্রামী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আবুল মাল আবদুল মুহিত বাংলাদেশের ইতিহাসের উজ্জ্বলতম অংশ : প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সাথে দ্বি-পাক্ষিক বাণিজ্য বাড়াতে চায় তুরস্ক ঝালকাঠিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ২৬৫ জন নারীকে ল্যাপটপ প্রদান গোপালগঞ্জে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস উদযাপন মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতময় পরিস্থিতি দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে : প্রধানমন্ত্রী বিএনপির নির্বাচন বর্জনের রাজনীতি আত্মহননমূলক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাঙ্গালির আত্মপরিচয় বিকাশের মূলেই রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ও বঙ্গবন্ধুর নিবিড় সম্পর্ক : স্পিকার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যুক্তরাজ্যের সহায়তা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশের ভিত্তি মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা : রুমানা আলী এমপি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনাদর্শ শোষণ-বঞ্চনামুক্ত ও অসাম্প্রদায়িক সমাজ বিনির্মাণে অনুপ্রেরণা যোগায় : ভূমিমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৮-১০
  • ৫৬৮১৫ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
কক্সবাজার জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। জেলার অধিকাংশ এলাকায় লোকালয় থেকে বন্যার পানি নেমে গেছে। ক্ষয়ক্ষতি নিরূপনের জন্য জেলা প্রশাসন থেকে সংশ্লিষ্ট সকল দফতরকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
জেলা প্রশাসন থেকে জানানো হয়েছে কক্সবাজারে ৬০ টি ইউনিয়নে ৪ লাখ ৮০ হাজার মানুষ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বন্যায় জেলায় ১২ জনের প্রাণহানি ঘটেছে।
গত ৫দিনের ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। বুধবার এবং আজ বৃহস্পতিবার বৃষ্টি না হওয়ায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। লোকালয় এবং ডুবে যাওয়া সড়ক থেকে পানি নামতে শুরু করেছে। তবে নিচু এলাকায় কিছু কিছু বাড়িঘর ও এলাকা এখনও ডুবে রয়েছে।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সাধারণ) বিভীষন কান্তি দাশ জানিয়েছেন, ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যায় কক্সবাজার জেলায় ৬০টি ইউনিয়নে ৪ লাখ ৮০ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভূমি ধস ও পানিত ডুবে মারা গেছে ১২ জন।
তিনি জানান- বন্যা দুর্গত এলাকায় ক্ষতিগ্রস্তদের ৯ লাখ টাকা এবং ৮৩ টন চাল বিতরণ করা হয়েছে। ফসলী মাঠ ও সড়ক জনপদ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষয়-ক্ষতির পরিমাণ নিরূপন করা হচ্ছে।
পেকুয়া উপজেলার উজানটিয়া ইউনিয়নে বন্যার পানিতে ভেসে গিয়ে নিখোঁজ তিন শিশুর মরদেহ বুধবার সন্ধ্যায় উদ্ধার করা হয়েছে। এরা হচ্ছেন ওই গ্রামের নুরুল আলমের মেয়ে তাহিদা বেগম (১০) ও আমির হোসেন (৫) এবং একই এলাকার সাবের আহমদের মেয়ে হুমায়রা বেগম (৮)। উদ্ধার হওয়া শিশুরা মঙ্গলবার সকালে মাতামুহুরী নদীর ঢলের পানিতে ভেসে গিয়ে নিখোঁজ ছিল।
চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেপি দেওয়ান জানিয়েছেন, বন্যার পানি নামতে শুরু করলেও এখনো নিচু এলাকায় বেশ কয়েকটি ইউনিয়ন বন্যার পানিতে নিমজ্জিত রয়েছে। পানি পুরোপুরি নেমে গেলে বন্যার ক্ষয়ক্ষতি নিরূপন করা যাবে।
উল্লেখ্য বন্যায় জেলায় সবচেয়ে বেশী ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে চকরিয়া এবং পেকুয়া উপজেলায়। এদিকে বন্যার পানিতে নির্মাণাধীন রেল পথেরও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat