×
ব্রেকিং নিউজ :
বিএনপি যে কখন তাবিজ-দোয়ার ওপর ভর করে সেটিই প্রশ্ন : পররাষ্ট্রমন্ত্রী পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ২য় বৈঠক অনুষ্ঠিত ধানের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে কৃষক অ্যাপ চালু করা হয়েছে : কৃষিমন্ত্রী গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসন স্কুল এন্ড কলেজের ১ম ব্যাচে শতভাগ পাশ রুশ হামলার পর ইউক্রেনের খারখিভ এলাকা থেকে ৪ সহস্রা ধিক বাসিন্দা অপসারণ ফেনীতে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১৫০ জন সুনামগঞ্জে পান্ডারখাল বাঁধ নির্মাণের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন গণমাধ্যম কর্মী আইন নিয়ে সাংবাদিক সংগঠন ও অংশীজনদের মতামত নেয়া শুরু : তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির প্রতিনিধি দল শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশে মুখস্ত শিক্ষার ওপর নির্ভরতা কমাতে পাঠ্যক্রমে পরিবর্তন আনা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০৪-২৮
  • ৩৪৪৫৩৮৮ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
কেনিয়ায় মার্চ মাস থেকে মৌসুমী বৃষ্টি সৃষ্ট বন্যায় ৭৬ জন প্রাণ হারিয়েছে। সরকার শনিবার বাসিন্দাদের ভারী বৃষ্টিপাতের জন্য প্রস্তুত থাকার সতর্ক করেছে। কেনিয়া ও এর পূর্ব-আফ্রিকান প্রতিবেশী দেশগুলি  সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলিতে অস্বাভাবিক  ভারী বৃষ্টিপাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। খবর এএফপি’র।
সরকারি মুখপাত্র আইজ্যাক মাওয়ারা শনিবার বলেছেন, আকস্মিক বন্যায় রাস্তা ও আশেপাশের এলাকা তলিয়ে গেছে, যার ফলে ২৪ হাজার পরিবারের ১ লাখ ৩০ সহ¯্রাধিক লোক বাস্তুচ্যুত হয়েছে। বাস্তুচ্যুতদের অনেকেই রাজধানী নাইরোবির বাসিন্দা। তিনি বলেন,“আমরা গভীরভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি যে গত ১২ ঘন্টায় অতিরিক্ত ছয়টি মর্মান্তিক প্রাণহানিতে মোট মৃতের সংখ্যা ৭৬ জনে পৌঁছেছে।” এছাড়া, ২৯ জন আহত হয়েছে এবং নিখোঁজ রয়েছে ১৯ জন। রাজধানী নাইরোবিতেই ৩২ জনের প্রাণহানি ও ১৬ হাজার ৯০৯ টি পরিবার বাস্তুচ্যুত  হয়েছে। মাওয়ারা বলেন, কেনিয়ার দীর্ঘতম নদী টানা বরাবর সেভেন ফোর্কস জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের পাঁচটি বাঁধ পানিতে কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে গেছে। আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে ওই জলরাশি উঁপচে পড়ে ভাটিতে ভারী  বণ্যা হওয়ার পূর্বাভাস থাকায়, এলাকার বাসিন্দাদের উঁচু যায়গায় চলে যাওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
এদিকে, প্রতিবেশী তানজানিয়ায় বন্যা ও ভূমিধসে অন্ততঃ  ১৫৫ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। জাতিসংঘ ও বুরুন্ডি  সরকার এমাসে  জানিয়েছে, পৃথিবীর অন্যতম দরিদ্র দেশটির প্রায় ৯৬ হাজার মানুষ কয়েক মাস ধরে অবিরাম বৃষ্টির কারণে বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
গত বছরের  শেষের দিকে  কেনিয়া,  সোমালিয়া ও ইথিওপিয়ায় একদিকে বৃষ্টি ও বন্যায় ৩ শতাধিক লোকের মৃত্যু হয়। অঞ্চলটিতে বিগত চার দশকের মধ্যে সবচেয়ে মারাত্মক খরা থেকে পুনরুদ্ধারের চেষ্টা চলছিল এসময়ে। ওই খরা’য় লাখো লাখো মানুষ ক্ষুধার শিকার হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat