×
ব্রেকিং নিউজ :
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ প্রস্তুতির সিরিজ শুরু করছে পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড “দ্বীপ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ” গঠনে জাতীয় সংসদকে পরামর্শ প্রদান করে হাইকোর্ট রায় ইরানের বিরুদ্ধে নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে যুক্তরাষ্ট্র : হোয়াইট হাউস ঝালকাঠিতে ট্রাক, অটোরিকশা ও প্রাইভেট কারের ত্রিমুখী সংঘর্ষে ১৪ জন নিহত মুজিবনগর দিবস টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিতে মানুষের ঢল মুজিবনগর দিবসে রাঙ্গামাটিতে জেলা প্রশাসনের আলোচনা সভা জয়পুরহাটে বেগুন, শসা, করলাসহ অন্যান্য সবজির দাম কমেছে বিএনপিসহ স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তিকে প্রতিহত করতে হবে : ওবায়দুল কাদের ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন প্রধানমন্ত্রীর ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের জাতিসংঘের সদস্যপদ নিয়ে বৃহস্পতিবার নিরাপত্তা পরিষদে ভোটাভুটি
  • প্রকাশিত : ২০২০-১১-১৬
  • ৯৪৫ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

কুমিল্লা নগর উদ্যানে নব নির্মিত যুদ্ধাহত বীর ভাস্কর্য। যা ইতোমধ্যে সকল বয়সীদের নজর কেড়েছে। শিল্পীর দাবি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক দেশে অনেক ভাস্কর্য আছে, তবে যুদ্ধাহত বীর বাংলাদেশে এটিই প্রথম। ক্রাচে ভর দিয়ে বিজয় উল্লাস করছেন যুদ্ধাহত বীর। বাম পা আছে, ডান পা নেই। সূর্য সন্তানের মুখে বিজয়ের হাসি। ডান হাতে থ্রি নট থ্রি রাইফেল উঁচু করে আছেন। রাইফেলের উপরের অংশে জাতীয় পতাকা। ভাস্কর্যের পেছনে রয়েছে একটি ফলক। যার নিচের অংশে রয়েছে কচি একটি পাতা। যা সদ্য স্বাধীন লাভ করা বাংলাদেশকে ইঙ্গিত করে। যার উপরে ফলক রয়েছে বাংলাদেশের মানচিত্র। যার দুই পাশে তামা, পিতল ও অ্যালুমিনিয়াম পর্দাথের তিনটি বর্ণালী রেখা। যা সোনা-রূপার বাংলাদেশকে বুঝানো হয়েছে। মানচিত্রের ডানে ৩০, বামে ২ উপরে ৭ অঙ্কে লিখা আছে। এ তিনটি সংখ্যা দ্বারা ৭ বীর শ্রেষ্ঠ, ৩০ লক্ষ শহীদ ও ২ লক্ষ মা বোনের সমভ্রম হারানোর কথাকে স্মরণ করা হয়েছে। মানচিত্রের উপরে কম্পিউটারের যন্ত্রাংশ দিয়ে, আজকের সমৃদ্ধ ডিজিটাল বাংলাদেশের বার্তা দেওয়া হয়েছে। সর্বোচ্ছে ১৬টি এসএস স্টিক দেওয়া হয়েছে। যা ১৬ ডিসেম্বরের বার্তা বহণ করে। নিচের অংশে ট্যারাকোটার ছোঁয়া রয়েছে।
শিল্পী মোহাম্মদ শাহীন বাসসকে জানান, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক দেশে অনেক ভাস্কর্য আছে তবে যুদ্ধাহত বীর বাংলাদেশে এটিই প্রথম। ৮ ডিসেম্বর কুমিল্লা মুক্ত দিবসে এ ভাস্কর্যটি উদ্বোধন করা হবে । এটির সকল কাজ শেষ হয়েছে। কুমিল্লা সিটি করর্পোরেশন অংকনশালা ও শিল্প চর্চা কেন্দ্রের শিক্ষার্থীরা এ কাজে প্রত্যক্ষ সহযোগিতা করেছে।
মেয়র মো. মনিরুল হক সাক্কু বাসসকে জানান, সকাল থেকে রাত পর্যন্ত উদ্যানে হাজারো মানুষ চলাচল করে। তারা মুক্তিযুদ্ধাদের ত্যাগের কথা জানবে, শিখবে। নগরীর সৌন্দর্যবর্ধনে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এ সৌন্দর্য রক্ষা সকলের দায়িত্ব।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat