×
ব্রেকিং নিউজ :
ঢাকা ও ব্যাংকক পাঁচটি দ্বিপাক্ষিক নথি স্বাক্ষর করেছে বিএনপি দিনের আলোতে রাতের অন্ধকার দেখে : ওবায়দুল কাদের দেশ ও জনগণের জন্য কাজ করতে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী আহ্বান জলবায়ু অভিযোজনে সহায়তা দ্বিগুণের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে হবে : পরিবেশমন্ত্রী সাবের চৌধুরী বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নাটোরে শিশু একাডেমির প্রশিক্ষণার্থীদের শিক্ষা সফর বাংলার বাঘ নামে পরিচিত হক সাহেব ছিলেন গণমানুষের নেতা : রাষ্ট্রপতি শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ৬২তম মৃত্যুবার্ষিকী আগামীকাল উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় ৭৩ জনকে বহিষ্কার করলো বিএনপি ২৮ এপ্রিল ‘জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস’
  • প্রকাশিত : ২০২১-০৯-৩০
  • ৬০৭ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

দু’হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে রাজধানীর কাফরুল থানার মামলায় ফরিদপুর শহরের সাজ্জাদ হোসেন বরকত ও তার ভাই ফরিদপুর প্রেস ক্লাবের বহিষ্কৃত সভাপতি ইমতিয়াজ হাসান রুবেলসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ করেছেন আদালত।
আজ ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশ তাদের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ পত্র গ্রহণ করেন। একই সঙ্গে এ মামলার পলাতক আসামি খন্দকার মোহতেসাম হোসেন বাবর, এএইচএম ফুয়াদ, ফাহাদ বিন ওয়াজেদ ওরফে ফাহিম, কামরুল হাসান ডেভিড, মুহাম্মদ আলি মিনার ও তারিকুল ইসলাম ওরফে নাসিমের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।  গ্রেফতার সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ১৩ অক্টোবর দিন ধার্য করেন আদালত।
এরআগে ৩ মার্চ ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে সাজ্জাদ হোসেন বরকত ও তার ভাই ইমতিয়াজ হাসান রুবেলসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সহকারি পুলিশ সুপার উত্তম কুমার বিশ্বাস।
অভিযুক্ত অন্যরা হলেন, ফরিদপুর শহরের নাজমুল ইসলাম খন্দকার লেভী, আসিকুর রহমান ফারহান, খন্দকার মোহতেসাম হোসেন বাবর, এএইচএম ফুয়াদ, ফাহাদ বিন ওয়াজেদ ওরফে ফাহিম, কামরুল হাসান ডেভিড, মুহাম্মদ আলি মিনার ও তারিকুল ইসলাম ওরফে নাসিম।
গত বছরের ২৬ জুন সিআইডি’র পরিদর্শক এস এম মিরাজ আল মাহমুদ বাদি হয়ে অথর্ পাচারের অভিযোগে ঢাকার কাফরুল থানায় বরকত ও রুবেলের বিরুদ্ধে মামলা করেন। মামলায় দু’ভাইয়ের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে দু’হাজার কোটি টাকা উপার্জন ও পাচারের অভিযোগ আনা হয়।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, ২০১০ সাল থেকে চলতি বছর পর্যন্ত ফরিদপুরের এলজিইডি, বিআরটিএ, সড়ক বিভাগসহ বিভিন্ন সরকারি বিভাগের ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণ করে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের মালিক হন বরকত ও রুবেল। এ ছাড়া তারা মাদক কারবারি এবং ভূমি দখল করে অবৈধ সম্পদ করেছেন। তারা এসি ও নন-এসিসহ ২৩টি বাস, ড্রাম ট্রাক, বোল্ডার ও পাজেরো গাড়ির মালিক হয়েছেন। সেই সঙ্গে তারা দু’হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেন বলে মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, প্রথম জীবনে দু’ভাই রাজবাড়ীর এক বিএনপি নেতার সঙ্গী ছিলেন। ১৯৯৪ সালের ২০ নভেম্বর ওই এলাকায় এক আইনজীবী খুন হন। ওই হত্যা মামলার আসামি ছিলেন বরকত ও রুবেল।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat