×
ব্রেকিং নিউজ :
দেশের উন্নয়নের মূল চালিকা শক্তি প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ৬৪ জেলার স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি উল্লাপাড়ায় জামাত নেতার সাথে ছবি ভাইরালের ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন দিনাজপুরে নাশকতার মামলায় বিএনপি-জামায়াতের ৩০ নেতাকর্মী জেলহাজতে কুমিল্লায় প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন রাঙ্গামাটিতে প্রাণি সম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন স্কাউটিংয়ের মূল দর্শন, কর্মসূচি ও কার্যক্রমগুলোতে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের আহবান শিক্ষামন্ত্রীর বার কাউন্সিল এনরোলমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান বিচারপতি মোঃ আশফাকুল ইসলাম বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ প্রাণি ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসতে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
  • প্রকাশিত : ২০২১-১২-০৭
  • ৭৮৩ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রতিবেশী দেশ ভারত ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়ার দিনটিকে মৈত্রী দিবস হিসেবে উদযাপনের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ হাই কমিশন এখানে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ২০ জন ভারতীয় বীর যোদ্ধাকে সংবর্ধনা দিয়েছে।
বাংলাদেশ-ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বর্ষ পুর্তি ও মৈত্রী দিবস উপলক্ষে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে যোগদানকারি ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর এই বীর যোদ্ধাদেরকে নগরীর কামানি মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই সংবর্ধনা দেয়া হয়।
চলতি বছরের মার্চ মাসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরকালে গৃহীত সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ও ভারত যৌথভাবে এই দিনটির স্মরণে দু’টি বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
ঢাকা ও নয়া দিল্লি ছাড়াও বিশ্বের ১৮টি দেশে দিবসটি স্মরণ করা হয়।
ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাই কমিশনার মোহম্মদ ইমরানের সভাপতিত্বে গতকালের এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ড. রাজকুমার রঞ্জন সিংহ প্রধান অতিথি এবং বাংলাদেশের সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ ও সিমিন হোসেন রিমি, এমপি বিশেষ অতিথি হিসেবে যোগ দেন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর কাছ থেকে দেশকে স্বাধীন করতে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় সেনাদের সাহসী ভূমিকা ও তাদের ত্যাগের কথা স্মরণ করেন।
ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী দেড় হাজারেরও বেশি ভারতীয় সেনাকে সম্মানিত করায় বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানান।
পরে, দুই প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য শ্রদ্ধার নিদর্শন স্বরূপ বীর যোদ্ধাদের মাঝে ক্রেস্ট ও উপহার সামগ্রী তুলে দেন।
এসময় বাংলাদেশি শিল্পীদের অংশগ্রহণে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। অনুষ্ঠানে রবীন্দ্র সংগীত, দেশাত্ববোধক গান, লোকগীতি ও লোক নৃত্য পরিবেশিত হয়। শিল্পীদের মধ্যে ছিলেন রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরি বন্যা, লোক সংগীত শিল্পী যুগল কিরন চন্দ্র রায় ও চন্দনা মজুমদার, আগুনসহ অনেকে।
নৃত্য শিল্পী দল তাদের পরিবেশনায় বাংলাদেশের সমৃদ্ধ ইতিহাস ও সংস্কৃতি তুলে ধরে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat