×
ব্রেকিং নিউজ :
দক্ষতার সাথে দ্রুত কাজ করার তাগিদ গণপূর্তমন্ত্রীর গোপালগঞ্জে মুকসুদপুরে অভিযোগ প্রতিকার বিষয়ক সমন্বয় সভা নড়াইলে দুস্থদের মাঝে বিনামূল্যে ছাগল বিতরণ বিলাইছড়িতে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দ পিরোজপুরে ঈদ-উল ফিতরে ৩ লক্ষ দরিদ্র মানুষ পাচ্ছে ৯০৯ মেট্রিক টন চাল প্রথম বাংলাদেশী আম্পায়ার হিসেবে আইসিসি এলিট প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত হলেন সৈকত রেলমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের ভিত্তি স্থাপনে বাংলাদেশি আমেরিকানদের প্রশংসায় ডোনাল্ড লু মুক্তিযুদ্ধ ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির চেতনা তৃণমূলে ছড়িয়ে দেয়ার আহ্বান রাষ্ট্রপতির বিএনপি স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায় : ওবায়দুল কাদের
  • প্রকাশিত : ২০২২-০১-১৫
  • ৭৫৯ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশসহ ৭০টি দেশের ২২৫টি চলচ্চিত্র নিয়ে ১৫ জানুয়ারি থেকে ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত নয় দিনব্যাপী ‘২০তম ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব-২০২২’ শুরু হয়েছে।
আজ রাজধানীর বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের প্রধান মিলনায়তনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে রেইনবো চলচ্চিত্র সংসদ আয়োজিত এই আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের উদ্বোধন  ঘোষণা করেন।
চলচ্চিত্র উৎসবের প্রধান পৃষ্ঠপোষক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী  মো. শাহরিয়ার আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ ও ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী। স্বাগত বক্তৃতা করেন উৎসব পরিচালক আহমেদ মুজতবা জামাল।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রেইনবো চলচ্চিত্র সংসদ ১৯৭৭ সাল থেকে বাংলাদেশে চলচ্চিত্র সংসদ আন্দোলনে সংশ্লিষ্ট থেকে সুস্থ ধারার চলচ্চিত্র  প্রদর্শনের মাধ্যমে সংস্কৃতি বিকাশে বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখে চলেছে। এদেশের চলচ্চিত্র আন্দোলনে এই সংসদের অবদান অনস্বীকার্য।
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিশ্বায়নের এ যুগে হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী ও সমৃদ্ধ বাঙালি সংস্কৃতিকে বিশ্বময় ছড়িয়ে দেয়ার অন্যতম প্রধান উপাদান হতে পারে চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্র একটি সমাজের জন্য কতটা গুরত্বপূর্ণ তা সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের দিকে তাকালেই বোঝা যায়। সেই সময় চলচ্চিত্রকেই তারা রাজনৈতিক আন্দোলনের অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন এবং সার্থক হয়েছিলেন। 
তিনি বলেন, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব আয়োজন ও এতে অংশগ্রহণের মাধ্যমে দেশীয় সংস্কৃতিকে আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে ছড়িয়ে দেয়ার পাশাপাশি বিদেশি সংস্কৃতির সুউপাদানসমূহ গ্রহণের মাধ্যমে আমাদের সংস্কৃতিকে আরো ঋদ্ধ ও সমৃদ্ধ করার সুযোগ রয়েছে। তাছাড়া আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র ধারার সঙ্গে দেশের তরুণ ও  প্রতিশ্রুতিশীল নির্মাতাদের সংযোগ স্থাপনের গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হিসেবেও কাজ করে এসব চলচ্চিত্র উৎসব।
‘নান্দনিক চলচ্চিত্র, মননশীল দর্শক, আলোকিত সমাজ’- শ্লোগানে আয়োজিত ২০তম ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব ২০২২-এ বাংলাদেশসহ ৭০টি দেশের ২২৫টি চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হবে। যার মধ্যে পূর্ণদৈর্ঘ্য ১২৯টি এবং স্বল্পদৈর্ঘ্য ও স্বাধীন চলচ্চিত্রের সংখ্যা ৯৬টি। এর মধ্যে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র রয়েছে ৪০টি, যার মধ্যে ২২টি স্বল্পদৈর্ঘ্য এবং ১৮টি পূর্ণদৈর্ঘ্য।
উল্লেখ্য, ১৯৯২ সাল থেকে রেইনবো চলচ্চিত্র সংসদ এই উৎসব আয়োজন করে আসছে। এশিয়ান প্রতিযোগিতা বিভাগ, রেট্রোস্পেকটিভ বিভাগ, ওয়াইড অ্যাঙ্গেল, ট্রিবিউট, বাংলাদেশ প্যানারোমা, সিনেমা অব দ্য ওয়ার্ল্ড, শিশুতোষ চলচ্চিত্র, উইমেন্স ফিল্মমেকার, স্বল্পদৈর্ঘ্য ও স্বাধীন চলচ্চিত্র এবং আধ্যাত্মিক চলচ্চিত্র- এই ১০টি বিভাগের অধীনে চলচ্চিত্রগুলো প্রদর্শিত হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat