×
ব্রেকিং নিউজ :
এনআইডি সংশোধন ও ভোটার এলাকা স্থানান্তর সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত দেশের সব সংস্কার আইনের মাধ্যমেই হয়েছে : আইন উপদেষ্টা টানা ৩ দিন হেঁটে চীনা মানবাকৃতির রোবটের বিশ্বরেকর্ড নির্বাচনের বাজেট নিয়ে উদ্বেগের কারণ নেই: অর্থ উপদেষ্টা ব্যর্থতার দায়ে ইসরাইলের বেশ কয়েকজন জেনারেলকে বরখস্তের ঘোষণা ‘ভূমি’ অ্যাপ উদ্বোধন করলেন ভূমি উপদেষ্টা বেলজিয়ামজুড়ে ৩ দিনের ধর্মঘটের প্রস্তুতি নারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করাই মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের কাজ: সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা পাকিস্তান সীমান্ত পুলিশ সদর দপ্তরে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ৩ আমদানির অনুমতি দেওয়ায় চালের বাজার স্থিতিশীল : ড. সালেহউদ্দিন
  • প্রকাশিত : ২০১৯-০৫-২১
  • ৪৪০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
কৃষি যান্ত্রিকীকরণে দেয়া হবে ৩ হাজার কোটি টাকা : কৃষিমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক:-কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক এমপি বলেছেন, ধান কাটা ও লাগানোসহ কৃষি কাজে শ্রমিক পাওয়া এখন একটা সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে। এর একমাত্র সমাধান কৃষি যান্ত্রিকীকরণ। আমরা যান্ত্রিকীকরণ শুরু করেছি এবং অচিরেই শতভাগ যান্ত্রিকীকরণ সম্পন্ন করবো। কৃষিতে ৯ হাজার কোটি টাকা প্রতি বছর ভর্তূকির থেকে ৩ হাজার কোটি টাকা যান্ত্রিকীকরণে ব্যয় করা হবে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি) অডিটোরিয়ামে সার সুপারিশমালা হাতবই-২০১৮ এর মোড়ক উন্মোচন এবং দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠানে বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
কৃষিমন্ত্রী ড. রাজ্জাক বলেন, মিলারদের আমরা জরুরী ভিত্তিতে ধান কেনার জন্য বলেছি। সরকার ১২ লাখ টন ধান ও ২ লাখ টন চাল দ্রুত কিনবে। আমাদের ৩ কোটি ৫০ লাখ টন চাল উৎপাদনের বিপরীতে ১০-১২ লাখ টন কিনলে বাজারে খুব বেশি প্রভাব পড়বে না। তবে সীমিত পর্যায়ে রপ্তানিরও উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। ভারত, পাকিস্তান ও থাইল্যান্ডের সাথে প্রতিযোগিতা করে আন্তর্জাতিক বাজারে আমাদের প্রবেশ করতে হবে।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ১৯৪৭ সাল থেকে সব সরকার খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের কথা বলেছে, কিন্তু কেউ পারেনি। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন হয়েছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। নতুন নতুন ফসলের জাত উদ্ভাবন ও আধুনিক কৃষির মাধ্যমে। যে নেত্রী খাদ্য ঘাটতির দেশকে খাদ্যে উদ্বৃত্ত করতে পারে, সে নেত্রী কৃষকদের মুখে হাসি ফুটাতেও পারবে। কৃষকদের কল্যাণে সরকার সব ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
তিনি আরও বলেন, সারের ব্যবহার অনেক কৃষক পরিমিতভাবে করেন না। অনেক সময় বেশি, আবার অনেক সময় কম ব্যবহার করে থাকেন। এজন্য সচেতনতা দরকার এবং কৃষকদের প্রশিক্ষিত করা দরকার। কৃষির সকল ক্ষেত্রে আমরা উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। এখন সারা বছর ধরে ফসল হচ্ছে। এ ফসল উৎপাদন অব্যাহত রাখার জন্য সার সুপারিশমালা হাতবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
বিএআরসি’র চেয়ারম্যান ড. মো. কবির ইকরামুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মান্নান এমপি ও কৃষি সচিব মো. নাসিরুজ্জামান। সার সুপারিশমালা হাতবই-২০১৮ এর ওপর বিস্তারিত উপস্থাপনা দেন সার্ক কৃষি কেন্দ্রের পরিচালক ড. শেখ মো. বখতিয়ার।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat