×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০২০-১১-২৯
  • ১০৩২ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ডাকটিকিট একটি জাতির ইতিহাস ও ঐতিহ্য সংস্কৃতি, বরেণ্য ব্যক্তিদের ইতহাসের স্মারক হিসেবে কাজ করে।
তিনি বলেন,“ চিঠি লেখার দিন থাকুক বা না থাকুক ডাক টিকেটের প্রয়োজনীয়তা আছেই-থাকবেও।। জ্ঞানার্জনের জন্য ডাকটিকিটে যে তথ্য পাওয়া যায় তা অন্য কোথাও পাওয়া দুষ্কর। নতুন প্রজন্মকে তাই ডাকটিকেট সংগ্রহে উৎসাহিত করতে হবে।” একইভাবে এটি একটি সৃজনশীল কাজ হওয়ায় অঙ্কন-ডিজাইনে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত সৃজনশীল মানুষদেরকে স্মারক ডাকটিকেটের ডিজাইনে কাজে লাগাতে হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
মন্ত্রী শনিবার রাতে ওয়েবিনারে বাংলাদেশ ফিলাটেলিক সোসাইটি আয়োজিত স্মারক ডাকটিকেটের প্রেক্ষিত বিষয়ক মত বিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
সংগঠনের নেতা হাবিবুঠমঠাহ আলম বীর বিক্রমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্মারক ডাকটিকেট সংগ্রাহক আনোয়ারুল কাদের, লস্কর ইফতেখার, অনমশরা ইসলাম প্রমূখ বক্তৃতা করেন।
ডাক মন্ত্রী বলেন, মুজিব জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর জীবনের প্রতিটি গুারুত্বপুর্ণ ঘটনা যেভাবে স্মারক টিকেটের মাধ্যমে প্রকাশ করেছি স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পূর্তিতেও স্বাধীনতার ঘটনাবহুল বিষয়গুলো নিয়ে স্মারক ডাকটিকেট প্রকাশের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এই সব স্মারক ডাকটিকেট ইতিহাস জানার জন্য পরবর্তী প্রজন্মের জন্য মাইলফলক হিসেবে কাজ করবে বলে দৃঢ় বিশ্বাস।
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে কি কি বিষয়ের উপর স্মারক ডাকটিকেট প্রকাশ করা যায় এই ব্যাপারে ফিলাটেলিক সংগঠন সমূহের মতামত গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা হবে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘ডাকঘরকে ডিজিটালাইজেশনের যাত্রা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে আমরা ইতোমধ্যে শুরু করেছি। ডাকঘরের সাথে দেশের প্রতিটি গ্রামের প্রতিটি পরিবারের সম্পর্ক আছে। ২০২১ সালের পর ডাকঘরের বিদ্যমান চিত্র আর থাকবে না। ডাকঘর হবে অতীতের মতোই মানুষের অতি প্রয়োজনীয় ঠিকানা।’
বক্তারা স্মারক ডাকটিকেট একটি জাতির ভবিষ্যত জ্ঞান সম্পদ উল্লেখ করে বলেন, ইতিহাস ঐতিহ্যের পাশাপাশি বাংলাদেশের পাহাড়, ঝর্ণাসহ নানা প্রাকৃতিক রূপ বৈচিত্র নিয়ে স্মারক ডাকটিকেট প্রকাশ করা যায়। এর ফলে দেশে বিদেশে এর চাহিদা আরও বাড়বে। তারা ডাক অধিদপ্তরের ফিলাটেলিক ব্যুরোকে আধুনিকায়নের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat