×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০২১-০১-২৭
  • ৭৫৭ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

মার্কিন প্রেসিডেন্টের জলবায়ু বিষয়ক বিশেষ দূত জন কেরি জলবায়ু পরিবর্তনের বৈশ্বিক ইস্যু ও এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ সহযোগিতার ব্যাপারে আলোচনার জন্য বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনকে ফোন করেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত রাতে তাদের মধ্যকার এই আলাপকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী জলবায়ু পরিবর্তনের ওপর প্যারিস চুক্তির ব্যাপারে কেরির গুরুত্বপূর্ণ অবদানের কথা তুলে ধরে এই ইস্যুতে আলোচনায় ফিরে আসার যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানান।
মোমেন মার্কিন-বাংলাদেশের পরীক্ষিত সম্পর্কের উদাহরণ টেনে মার্কিন প্রেসিডেন্টের দূত হিসেবে কেরির নিয়োগে বাংলাদেশ সরকারের সন্তুষ্টির কথা জানান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ সময় জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবেলায় হ্রাসকরণ, অভিযোজন ও উদ্ভুত পরিস্থিতি সামলে এতে খাপ খাইয়ে নেয়ার মত সক্ষমতা বৃদ্ধিতে বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরেকারের বিভিন্ন পদক্ষেপগুলো বর্ণনা করেন।
এছাড়াও, তিনি জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবেলায় বাংলাদেশের সভাপতিত্বে (ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরাম) সিভিএফ ও গ্লোবাল সেন্টার অন অ্যাডাপটেশন (জিসিএ) ঢাকা অফিসের বর্তমান ও ভবিষ্যত পদক্ষেপগুলোও তুলে ধরেন।
কেরি জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে বাংলাদেশ যে নজীরবিহীন চ্যালেঞ্জগুলোর সম্মুখীন হচ্ছে- তা তুলে ধরেন।
তিনি আরো বলেন, পরবর্তী কোপ২৬ সম্ভবত লক্ষ্য অর্জনের সর্বশেষ সুযোগ হতে যাচ্ছে। আর তাই এই লক্ষ্য অর্জনে যুক্তরাষ্ট্র অটল ও অনড়।
এ সময় তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা জানান এবং রোহিঙ্গা সংকটসহ বিভিন্ন খাত ও ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থেকে অব্যহত সমর্থন দিয়ে যাবে বলে আশ্বস্ত করেন।
প্রেসিডেন্টের দূত জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুও জন্য আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো আরো বেশি কিছু করতে পারেন বলে সম্মত হন।
কেরি আরো বলেন, অনেক দেশ পর্যাপ্ত হ্রাসকরণ ও অভিযোজনের প্রশ্নে যথেষ্ট দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনে ও এ ব্যাপারে ভূমিকা রাখতে ব্যর্থ হয়েছে।
তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে এ ব্যাপারে একমত পোষণ করেন যে- জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে বাস্তুচ্যূতি সকলের জন্যই একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ইস্যু।
মার্কিন দূত যত বেশি সম্ভব মানুষকে অর্ন্তভূক্তির জন্য বর্তমান সুযোগকে কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
এ সময় তারা উভয়েই কোপ২৬ ও অন্যান বহুমুখী প্লাটফরমে নিবিড়ভাবে কাজ করার ব্যাপারে সম্মত হন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat