×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০২১-০৯-০৪
  • ৬৯৫ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

 স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী বলেছেন, চিকিৎসার সঙ্গে যুক্ত ৮০ শতাংশের বেশি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ইতোমধ্যেই টিকার আওতায় আনা হয়েছে। টিকা প্রাপ্তির ভিত্তিতে পর্যায়ক্রমে বাকিদেরও টিকা নিশ্চিত করা হবে।
আজ শনিবার সকালে রাজধানীর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে (বালিকা) ‘বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কম্প্রিহেনসিভ বা লাইসেন্সিং পরীক্ষা ২০২১’ পরিদর্শন শেষে তিনি একথা বলেন। 
পরিদর্শনকালে স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব আলী নূর সহ অন্যান্য ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তারা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সাথে উপস্থিত ছিলেন। 
দেশে নার্সের সংখ্যা তুলনামূলক কম জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী একজন চিকিৎসকের পরিবর্তে তিনজন নার্স দরকার। এদিক থেকে আমরা কিছুটা পিছিয়ে রয়েছি। সরকারিভাবে ও বেসরকারি মিলে বর্তমানে দেশে প্রায় ৭০ হাজার নার্স রয়েছে।’
তিনি বলেন, নার্সের সংখ্যা আরও কম ছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ নিয়ে এটি বাড়াতে বাড়াতে এখন চিকিৎসকের সমান করা হয়েছে। আমাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী শিক্ষক যে কয়জন আছে, তার তিন গুণ নার্স করা হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন অনুযায়ী নার্সের সংখ্যা বাড়ানো হবে।
চীনের কাছে নতুন করে ছয় কোটি ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কাছে সাড়ে ১০ কোটি টিকা ক্রয়ের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আগামী বছরের জানুয়ারি নাগাদ এসব টিকা পাওয়ার আশা করা হচ্ছে। এই সাড়ে ১৬ কোটি টিকা পেলে আগামী বছরের শুরুর দিকেই দেশের অধিকাংশ মানুষের জন্যই ভ্যাক্সিন সংকট কেটে যাবে।
গণটিকাদান কর্মসূচিতে প্রথম ডোজ পাওয়া ব্যক্তিদের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘টিকা ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে যাদের প্রথম ডোজ দেয়া হয়েছে, তারা দ্বিতীয় ডোজও সময়মত পাবেন। প্রথম ডোজ যে কেন্দ্রে দেয়া হয়েছে, সেই কেন্দ্রেই দ্বিতীয় ডোজ দেয়া হবে। গ্রামে বাস করা মানুষের মধ্যে আগে টিকা নেয়ার আগ্রহ কম ছিল। আমরা তাদের অনুপ্রাণিত করতেই এই টিকা কার্যক্রমের কর্মসূচি হাতে নিয়েছিলাম। সেক্ষেত্রে আমরা গ্রামের মানুষের মনেও টিকার গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করতে সক্ষম হয়েছি।
মেডিকেল এর বাইরে অন্যন্য শিক্ষার্থীদের কোন প্রক্রিয়ায় টিকা দেয়া হবে জানতে চাইলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, সে বিষয়ে রোববার (৫ সেপ্টেম্বর) একটি আন্তঃমন্ত্রণালয়ের বৈঠকের মাধ্যমে সম্মিলিতভাবেই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat