×
ব্রেকিং নিউজ :
ভাষা সংগ্রামী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আবুল মাল আবদুল মুহিত বাংলাদেশের ইতিহাসের উজ্জ্বলতম অংশ : প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সাথে দ্বি-পাক্ষিক বাণিজ্য বাড়াতে চায় তুরস্ক ঝালকাঠিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ২৬৫ জন নারীকে ল্যাপটপ প্রদান গোপালগঞ্জে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস উদযাপন মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতময় পরিস্থিতি দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে : প্রধানমন্ত্রী বিএনপির নির্বাচন বর্জনের রাজনীতি আত্মহননমূলক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাঙ্গালির আত্মপরিচয় বিকাশের মূলেই রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ও বঙ্গবন্ধুর নিবিড় সম্পর্ক : স্পিকার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যুক্তরাজ্যের সহায়তা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশের ভিত্তি মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা : রুমানা আলী এমপি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনাদর্শ শোষণ-বঞ্চনামুক্ত ও অসাম্প্রদায়িক সমাজ বিনির্মাণে অনুপ্রেরণা যোগায় : ভূমিমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২১-১১-২৬
  • ৪৭২ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

ইরানের একজন সিনিয়র কূটনীতিক বৃহস্পতিবার কার্যকর ও যাচাইযোগ্যভাবে ইরান বিরোধী যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞাসমূহ প্রত্যাহার করার আহ্বান জানিয়েছেন।
২০১৫ সালের পরমাণবিক চুক্তির পক্ষগুলো যখন আগামী সপ্তাহে পুনরায় চুক্তি সক্রিয় করার বিষয়ে একটি বৈঠকে মিলিত হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে তখন তিনি এ আহ্বান জানান। খবর সিনহুয়ার।
ইরানের নিউজ  নেটওয়ার্ক প্রেস টিভি জানায়, ভিয়েনায় ইরানের মিশনের ভারপ্রাপ্ত প্রধান মোহাম্মদ রেজা গাইবি বলেছেন, জয়েন্ট কম্প্রিহেনসিভ প্ল্যান অফ অ্যাকশন (জেসিপিওএ) হিসেবে পরিচিত ইরানের পরমাণু চুক্তিটি বাস্তবায়ন নিয়ে বর্তমান অচলাবস্থার অবসান ঘটাতে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের উচিত কোন বিলম্ব ও পূর্বশর্ত ছাড়াই চুক্তির শর্ত লঙ্ঘন বন্ধ করা।
আন্তর্জাতিক পারমাণবিক জ্বালানি সংস্থার (আইএইএ) বোর্ড অব গভনর্স বৈঠকে গাইবি উল্লেখ করেন যে, যুক্তরাষ্ট্রের চুক্তি লঙ্ঘন, জেসিপিওএ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের অবৈধ প্রত্যাহারের বিষয়ে স্পষ্টভাবে নিন্দা জানাতে ইউরোপীয় দেশগুলোর অনীহা এবং ইরানের বিরুদ্ধে পুনরায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার বিষয়গুলো জেসিপিওএ সংক্রান্ত বর্তমান অচলাবস্থার মূল কারণ। 
আসন্ন ভিয়েনা পারমাণবিক বৈঠকের উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই প্রচেষ্টার মাধ্যমে নিশ্চিত করতে হবে যে, কার্যকর ও যাচাইযোগ্যভাবে সকল নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে হবে।  
তিনি আরো বলেন, নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকলে ইরানের কাছ থেকে সহনশীলতা আশা করা যুক্তিসঙ্গত হবে না।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্র সরকার ২০১৮ সালের মে মাসে ২০১৫ সালের চুক্তি থেকে সরে যায় এবং একতরফাভাবে ইরানের ওপর পুনরায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। জবাবে ইরান ২০১৯ সালের মে মাসে চুক্তি অনুযায়ী তাদের প্রতিশ্রুতির কিছু কিছু অংশের বাস্তবায়ন ধীরে ধীরে বন্ধ করে দেয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat