×
ব্রেকিং নিউজ :
৮০ হাজার মানুষ রাফাহ থেকে পালিয়ে গেছে : জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা কেউ আমাকে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন করতে পারবে না: প্রধানমন্ত্রী আরটিআই আইনে তথ্য চাওয়ার ক্ষেত্রে নারীদের আরো বেশি উদ্বুদ্ধ করতে হবে : ড. আবদুল মালেক এসওইগুলোকে শেয়ার বাজারে তালিকাভুক্ত করতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য চাই স্মার্ট ডেটা : অর্থ প্রতিমন্ত্রী বিজ্ঞানী ওয়াজেদ মিয়া ছিলেন জাতির জন্য নিবেদিতপ্রাণ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডলারের বিনিময় হার নির্ধারণে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত সঠিক : সালমান এফ রহমান বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে রাষ্ট্রপতির আহ্বান সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট তিস্তা প্রকল্পে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী ভারত : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২১-১২-০৮
  • ৪১৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

আন্তর্জাতিক নৌ সংস্থায় (আইএমও) কাউন্সিলে বাংলাদেশকে ‘সি’ ক্যাটাগরিতে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করতে আইএমও’র সদস্য দেশগুলোর প্রতি আহবান জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। আগামী ১০ ডিসেম্বর আইএমও’র কাউন্সিলে ‘সি’ ক্যাটগরির নির্বাচন হবে।
প্রতিমন্ত্রী ৭ ডিসেম্বর মঙ্গলবার সন্ধায় লন্ডনে আইএমও’র নির্বাচনী ক্যাম্পেইন উপলক্ষ্যে এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এ আহবান জানান। মি. চৌধুরী বলেন, স্বল্পোন্নত দেশগুলোর (এলডিসি) মধ্যে বাংলাদেশ এ বছর একমাত্র প্রার্থী দেশ। বাংলাদেশ ‘সি’ ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত হলে এলডিসি, ছোট দ্বীপভিত্তিক উন্নয়নশীল দেশ, ল্যান্ডলকড উন্নয়নশীল দেশগুলোর স্বার্থ প্রসারিত করবে।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী,  আইএমওতে  বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি সাঈদা মুনা তাসনীম, আইএমও’র সদস্য রাষ্ট্রগুলোর রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারগণ উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ১৯৭৬ সালে আইএমও’র সদস্যপদ লাভ করে এবং ১৯৮১ থেকে ১৯৮৭ সালের মধ্যে ‘সি’ ক্যাটাগরি এবং ২০০২ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত ‘বি’ ক্যাটাগরিতে আইএমও’র কাউন্সিলের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করে। দীর্ঘদিন পর আইএমও কাউন্সিলে অংশগ্রহণ বাংলাদেশকে সামুদ্রিক নিরাপত্তা, পরিবেশগত সুরক্ষা এবং শিপিং সেক্টরে দক্ষতা নিশ্চিতে শুধু সাহায্য করবেনা,  আইএমওতে নেতৃত্বের ভূমিকাও নিতে পারবে।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী আরও বলেন, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের চাহিদা পূরণে বন্দরগুলোর ভবনসহ অবকাঠামো উন্নয়ন, নতুন জেটি ও টার্মিনাল নির্মাণ, গভীর সমুদ্র বন্দর, পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী নদীর নীচে টানেল নির্মাণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাজেটে যথেষ্ট বরাদ্দ রেখেছেন। বিশেষ করে আমাদের দু’টি বড় সমুদ্র বন্দর ব্যবহারের মাধ্যমে নৌবাণিজ্য সম্প্রসারিত হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ মেরিটাইম জাতি হিসেবে সবসময় সক্রিয়। আমরা বঙ্গোপসাগরের বৃহৎ স্টেকহোল্ডার। বিশ্বের বৃহৎ ডেল্টা হিসেবে বাংলাদেশ এখন মেরিটাইম সেক্টরের সমৃদ্ধি এবং টেকসই ব্লু-ইকোনমির প্রবৃদ্ধির উপর ফোকাস করছে। সমুদ্র পথে বাণিজ্য ও পরিবহন কার্যক্রমে বাংলাদেশের আগ্রহ রয়েছে। কারণ বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের শতকরা ৯৫ভাগ সমুদ্রপথে হয়ে থাকে। তিনি বলেন, সী এফেয়ারার্স এবং অন্যান্য কর্মকর্তাদের শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণের ওপর সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে। ১৪টি মেরিটাইম একাডেমী ও ইন্সটিটিউিটের পাশাপাশি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের নয়টি মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat