×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৯-২০
  • ৬০০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

বান্দরবান জেলায় ছোট্ট মিয়া (৪৫) নামে এক গরু ব্যবসায়ীকে হত্যার দায়ে পাঁচজন আসামিকে মৃত্যুদন্ডের আদেশ দেয়া হয়েছে।আদেশে একই সঙ্গে ১০ হাজার টাকা জরিমানা এবং অপরাধের সাক্ষ্য-প্রমাণ অপসারণ করায় ৭ বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো ৬ মাসের কারাদন্ডের আদেশ দেন আদালত।
মঙ্গলবার দুপুরে বান্দরবানের জেলা ও দায়রা জজ মো. ফজলে এলাহী ভূইয়া এ রায় দেন।আদালতের সুত্রে জানা যায়, মামলায় ৫জন আসামীর মধ্যে ১জন পুলিশের হেফাজতে আটক রয়েছে এবং বাকি ৪জন আসামী এখনো পলাতক রয়েছে। দন্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হল উচিংনু মার্মা (২২), উবাচিং মার্মা (৩০), চিং নু মং (২৩), মং নু মং (৫০) ও মং থু মারমা। আসামীরা সবাই বান্দরবান জেলার সদর উপজেলার লুলাইন হেডম্যান পাড়ার বাসিন্দা। এই মামলায় রে অং মার্মা নামে এক আসামির বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে বেকসুর খালাস প্রদান করা হয়।
এদিকে রায় ঘোষণার সময় মামলার দন্ডপ্রাপ্ত এক আসামি চিং নু মং আদালতে উপস্থিত থাকলেও বাকি চার আসামি পলাতক রয়েছে।
জেলা ও দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. কামরুল হাসান জানান, ছোট্ট মিয়া চট্টগ্রাম জেলার চন্দনাইশ উপজেলার দিয়াকুল এলাকার মৃত আনু মিয়ার পুত্র। ভিকটিম গরুর ব্যবসায়ী হওয়ার সুবাদে আসামি উচিংনু মার্মার কাছে থেকে ২ হাজার টাকা বায়না দিয়ে একটি গরু ক্রয় করে। পরে ভিকটিম ক্রয়কৃত গরু আনার জন্য বাকি টাকা নিয়ে বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলার হানসামাপাড়া বাজারে যাওয়ার পর নিখোঁজ হয়, পরে পুলিশ ২০০৭ সালের ১২ সেপ্টেম্বর আসামি উচিংনু মার্মাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করলে আসামি জানায়, সে কয়েকজনের সহযোগিতায় দা দিয়ে ছোট্ট মিয়ার গলা কেটে খুন করে মাটিচাপা দিয়ে রেখেছে। পরে ২০০৭ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর পুলিশ ও ম্যাজিস্ট্রেট ঘটনাস্থলে গিয়ে মাটি খুড়ে ভিকটিম ছোট্ট মিয়ার গলাকাটা মৃতদেহ উদ্ধার করে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat