×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৭-০৯
  • ৫০৯ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানা এলাকার একটি নার্সারীর মালি আবুল হোসেন হত্যা মামলায় ২ জনের মৃত্যুদন্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। 
আজ রোববার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক এম আলী আহমেদের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন। 
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্তরা হলেন, নার্সারী মালিক মুস্তাফিজুর রহমান ওরফে লিটন এবং অপর মালি আনোয়ার হোসেন ওরফে আনারুল। আসামিরা পলাতক রয়েছেন। আদালত তাদের বিরুদ্ধে সাজাসহ গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন।
মামলার অভিযোগ থেকে  জানা যায়, আবু তাহের নামে এক ব্যক্তি আসামি মুস্তাফিজুর রহমানকে সাথে নিয়ে বিমান বাহিনীর কুর্মিটোলায় ২২২ এম ইউ সংলগ্ন জায়গায় জমি লীজ নিয়ে একটি নার্সারী করেন। মুস্তাফিজুর রহমান নার্সারীর কর্মচারীদের নিয়োগ ও বেতন ভাতাসহ সব কিছু দেখাশোনা করতেন। ২০০১ সালের ৫ সেপ্টেম্বর সকাল পৌনে ৯ টার দিকে মুস্তাফিজুর রহমান নার্সারীতে গিয়ে আবুল হোসেনকে দেখতে পাননি। অন্যান্য মালিদের কাছে আবুল হোসেনের কথা জিজ্ঞাসা করেন। 
তারা জানায়, আবুল হোসেন তার আত্মীয়কে দেখতে হাসপাতালে গেছেন। এর দু’দিন পর ৭ সেপ্টেম্বর সকালে আবুল হোসেনের মৃতদেহ এম ইউ বিল্ডিংয়ের অফিসের পেছনে ম্যান হলের মধ্যে পাওয়া যায়। খবর পেয়ে আবু তাহের সেখানে নার্সারীতে যান। এর আগেই মুস্তাফিজুর রহমান নার্সারী থেকে পালিয়ে গেছেন বলে মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়। নার্সারির অপর দুই মালি রবিউল ও আনোয়ারকে বিমান বাহিনীর লোকজন জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যায়। 
এ ঘটনায় আবু তাহের ৭ সেপ্টেম্বর ক্যান্টনমেন্ট থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত করে ওই বছরের ১১ নভেম্বর আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়। ২০০৩ সালের ২৬ জুন আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জগঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলার বিচার চলাকালে ১৪ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat