×
ব্রেকিং নিউজ :
ভৌগোলিক কারণে সিঙ্গাপুরের জন্য চট্টগ্রাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ : হাই কমিশনার কৃষকবান্ধব রাজনৈতিক শক্তি গড়ে তুলতে হবে: গণপূর্তমন্ত্রী জাতির পিতার সমাধিতে বিজিএমইএ’র নবনির্বাচিত কমিটির শ্রদ্ধা আগামী দুই মাসের মধ্যে ভাঙ্গা-খুলনা-যশোর পর্যন্ত ট্রেন চালু হবে :রেলপথ মন্ত্রী আগামীকাল থেকে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলছে গণতান্ত্রিক বিষয়কে বিএনপি ফাঁদ মনে করে : ওবায়দুল কাদের বিডিইউতে জিএসটি গুচ্ছভুক্ত ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত পরিবেশ সাংবাদিকতা সুরক্ষায় প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগ নেয়া হবে : তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী টেনিস খেলাকে জনপ্রিয় করতে কাজ করা হচ্ছে : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী কাপ্তাই লেকের হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৮-১৮
  • ৮১০৩ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং মার্কিন স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ শুক্রবার বলেছে তারা কভিড-১৯ এর একটি নতুন ভ্যারিয়েন্ট নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। যদিও বিএ.২.৮৬-এর সম্ভাব্য প্রভাব এখনো অজানা।
‘এটি বিপুল সংখ্যক স্পাইক জিন মিউটেশনের (৩০ টিরও বেশি) কারণে’ ডব্লিউএইচও এই নতুন ভ্যারিয়েন্টটিকে নজরদারিতে রেখেছে । বৃহস্পতিবার দিনের শেষে মহামারী সম্পর্কে একটি বুলেটিনে এ কথা বলা হয়। 
এখন পর্যন্ত নতুন ভ্যারিয়েন্টটি শুধুমাত্র ইসরাইল, ডেনমার্ক এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শনাক্ত করা হয়েছে।
সামাজিক প্লাটফরম এক্স-এ (আগে টুইটার নামে পরিচিত ছিল) এক বার্তায় জানানো হয়, এই ভ্যারিয়ান্ট ইউএস সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল (সিডিসি) নিশ্চিত করেছে এবং সেটি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করছে।
‘হু’ বলেছে, যে ভ্যারিয়েন্টটির মাত্র চারটি পরিচিত ক্রম রয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থ্যা বলেছে ‘বিএ.২.৮৬ মিউটেশনের সম্ভাব্য প্রভাব এখনো অজানা তবে সতর্কতার সাথে মূল্যায়ন চলছে’।
‘হু’ বর্তমানে করোনার ১০টির বেশি রূপ এবং তাদের ভ্যারিয়েন্টের উপর নজর রাখছে।
বেশিরভাগ দেশ যারা ভাইরাসটির জন্য নজরদারি ব্যবস্থা করেছিল,তারা কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থ্যা এর নিন্দা জানিয়ে শক্তিশালী পর্যবেক্ষণের আহ্বান জানিয়েছে।
‘হু’র বিবৃতি অনুসারে ১৭ জুলাই থেকে ১৩ আগস্টের মধ্যে শেষ রিপোর্টিং সময়ের মধ্যে কোভিড-১৯ এর ১৪ লাখেরও বেশি নতুন কেস শনাক্ত করা হয়েছিল এবং ২,৩০০ জনেরও বেশি মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
১৩ আগস্ট পর্যন্ত কোভিড-১৯-এর ৭৬ কোটি ৯০ লাখের ও বেশি কেস নিশ্চিত হয়েছে এবং বিশ্বব্যাপী ৬৯ লাখেরও বেশি মৃত্যু হয়েছে। যদিও  প্রকৃত সংখ্যা অনেক বেশি হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে, কারণ অনেক ক্ষেত্রেই শনাক্ত করা যায়নি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat