×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০৬-০৬
  • ২৩৪৩২৬০৯ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে নৌ-পরিবহন খাতে ১১ হাজার ২৭০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। 
২০২৩-২৪ অর্থবছরে এই খাতে প্রস্তাবিত বাজেট ছিল ১০ হাজার ৮০১ কোটি টাকা অর্থাৎ চলতি অর্থবছরের চেয়ে প্রস্তাবিত বাজেট বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ৪৬৯ কোটি টাকা।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ প্রস্তাবিত এই বাজেট পেশ করেন ।  
অর্থমন্ত্রী বলেন, আমাদের আমদানী-রপ্তানির প্রায় ৯৫ শতাংশ চট্টগ্রাম ও মোংলা সমুদ্র বন্দরের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। সরকারের যুগোপযোগী পদক্ষেপের ফলে ২০০৯-১০ অর্থবছর থেকে বন্দরসমূহে জাহাজ আগমন ও পণ্য হ্যান্ডলিং ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। 
এছাড়া বিগত ১৫ বছরে চট্টগ্রাম বন্দরের জলসীমা ৭ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ডিজিটাল টাইডাল নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হয়েছে। বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য বিগত এক দশকে ৫ লাখ ৮০ হাজার বর্গমিটার ইয়ার্ড নির্মাণ করা হয়েছে। এর ফলে বন্দরের কন্টেইনার ধারণ ক্ষমতা ৫৫ হাজারে টিইইউ তে উন্নীত হয়েছে। মোংলা বন্দরের কার্গো হ্যান্ডলিং কার্যক্রম আধুনিকীকরণসহ ভেসেল ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেম (ভিটিএমআইএস) প্রবর্তন করা হয়েছে। পাশাপাশি তৃতীয় সমুদ্র বন্দর পায়রায় সীমিত আকারে কার্য়ক্রম শুরু হয়েছে। বর্তমানে ১০ দশমিক ৫ মিটার ড্রাফট বিশিষ্ট ৪০-৫০ হাজার মেট্রিক টন ধারণক্ষমতা সম্পন্ন জাহাজ এ বন্দরে চলাচল করছে।
তিনি বলেন, নৌ পথে নিরাপদ ও নির্বিঘœ যাত্রী ও মালামাল পরিবহনের উদ্দেশ্যে গত ১৫ বছরে অভ্যন্তরীণ নৌ পথে ২৬টি নদীবন্দর ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া ঢাকার চারপাশে ১১০ কিলোমিটার বৃত্তাকার নৌপথের উভয় তীরের প্রায় ২২০ কিলোমিটারের মধ্যে ২০ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে, বনায়ন, সীমানা পিলার ও ২টি ইকোপার্ক নির্মাণ করা হয়েছে। বর্তমানে বৃত্তাকার নৌপথের উদ্ধারকৃত ভূমিতে আরও ৫২ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে নির্মাণের কাজ চলমান রয়েছে। 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat