×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০২৪-১০-১২
  • ২৩৪৩৪৪৭ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
শিক্ষার্থীদের  বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন চলাকালে আহত ইমরান হোসেনের চিকিৎসার খোঁজ নিয়েছে জাতীয়তাবাদী ছাত্র দল। আজ শনিবার জাতীয়তাবাদী ছাত্র দলের  সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছিরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল রাজধানীর শেরেবাংলানগরস্থ জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন পরিবার-পরিজনহীন ইমরানকে দেখতে যান এবং তার চিকিৎসার খোঁজ-খবর নেন। 

এ সময় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আহত ইমরানের পাশে থাকার ঘোষণা দিয়ে বলেন, ‘বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমানের নির্দেশে আমরা তাকে দেখতে গিয়েছি। তার চিকিৎসার যাবতীয় দায়িত্ব এখন থেকে বিএনপি পরিবারের। ছাত্রদলই তার পরিবার হিসেবে পাশে থাকবে। ইমরান এখন থেকে পরিবারহীন নয়।’ এ সময় তারেক রহমানের পক্ষ থেকে তাকে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার পাশাপাশি পরবর্তী পুর্নবাসনে যাবতীয় খরচ বহনের ঘোষণা করা হয়।

প্রতিনিধি দলে ছিলেন সংগঠনটির সহ-সভাপতি ডা. আউয়াল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. আকাশ, সহ-সাধারণ সম্পাদক ডা. নিবিড়, মো. রাহাত হোসেন, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি ডা. সৈকত ও সাধারণ সম্পাদক ডা. ইমরান। 

কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির আহত ইমরানকে বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার অতি দ্রুত আহতদের চিকিৎসা সেবা দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। তবে দলের পক্ষ থেকে আমরা আপনার চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে দেব। আমাদের মানবিক নেতা তারেক রহমানের নির্দেশনায় আপনার পাশে আজীবন থাকবে ছাত্রদল।’

এর আগে ইমরান একটি সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘আমাকে এখন পর্যন্ত কেউ দেখতে আসেনি, কারণ আমার পরিবার বলতে কিছু নেই। নিজের জমানো প্রায় ৫০ হাজার টাকা ছিল, সেটাও খরচ হয়ে গেছে চিকিৎসার পেছনে। বাকি খরচ কিভাবে চলবে সে বিষয়ে কিছু বলতে পারছি না। হাসপাতালে পরিদর্শনে আসা বিভিন্নজন কিছু টাকা দিয়েছেন, সেটাই এখন একমাত্র ভরসা। এর বাইরে আর কোনো পথ নেই। হাসপাতালের বেডে শুয়ে থাকায় আমার কোনো উপার্জনেরও এখন সুযোগ নেই।’

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat