×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০১৭-০৬-০৯
  • ৫৭২ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
মাছও হাটতে উড়ুতে জানে, অবাক বিজ্ঞানীরা!(ভিডিও সহ)
 নিউজ ডেস্ক:-পৃথিবীর বুকে কতো রহস্য যে এখনো লুকিয়ে আছে, সে সম্পর্কে প্রত্যক্ষ প্রমাণ ছাড়া কোনো পূর্ব ধারণাই করা যায়না। সময়ে সময়ে এমনও ঘটনার সম্মুখীন হয় মানুষ, যার ব্যাখ্যা দিতে হিমশিম খেতে হয় খোদ বিজ্ঞানীদেরও।
 অনেকে উড়ুক্কু মাছ দেখে থাকলেও, সমুদ্রের পানির নিচে বালুতে কোনো মাছকে হাঁটতে দেখাটা বোধহয় চোখ কপালে ওঠে যাওয়ার মতোই ব্যাপার। কিন্তু ইন্দোনেশিয়ার বালি দ্বীপে এমনই এক ঘটনার সম্মুখীন হয়েছেন এক ফরাসী স্কুবা ডাইভার। এমন কাণ্ড দেখতে পেয়ে তা ভিডিও করেন ওই ডাইভার অ্যামেরিক বেনহালাসসা। পরবর্তীতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করলে নিমিষেই তা ভাইরাল হয়ে যায়।
 খুব কাছ থেকে দেখলও কমলাটে-বাদামি বর্ণের মাছটি কী প্রজাতির তা বুঝতে পারেননি এমেরিক। তিনি ভাবেন, এটি স্টিংফিশের কোনো প্রজাতি। এরপরেই ‘ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক’ এর সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি। ভিডিওটিও পাঠান তাদের। পরে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকই ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করে। কয়েকজন মাছ বিশেষজ্ঞের দাবি, মাছটি স্টিংফিস গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত। তবে মাছটি আসলে কোন প্রজাতির তা নিশ্চিত করে বলতে পারেননি কোনো বিজ্ঞানীই।
[vsw id="gxtjCvRmqmU" source="youtube" width="425" height="344" autoplay="no"]
 তবে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক জানাচ্ছে, মাছটির ‘পা’ এর মতো অংশটি আসলে তার ‘পেকটোরাল ফিন’। জাপানের কাগোশিমা ইউনিভার্সিটি মিউজিয়ামের মেরিন বায়োলজিস্ট হিরোয়ুকি মটোমুরা জানাচ্ছেন, স্টিংফিশের সমস্ত প্রজাতিই কাদার মধ্যে থেকে কীটপতঙ্গ খুঁজে বের করতে এই পেকটোরাল ফিন ব্যবহার করে। মাছটি যথেষ্ট বিষাক্ত বলেও জানান তিনি। এই মাছটিও স্টিংফিশের কোনো প্রজাতি হতে পারে বলে জানিয়েছেন মটোমুরা। তবে এই মাছের ‘হাঁটা’র গতি স্টিংফিশের থেকে অনেকটাই বেশি। আর সেটাই বিজ্ঞানীদের আশ্চর্য করেছে সবচেয়ে বেশি। এনডিটিভি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat