×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০১৮-১০-০৭
  • ৪৮০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
সৌদি দূতাবাস কর্মকর্তা খালাফ হত্যায় সাইফুলের মৃত্যুদণ্ড বহাল
নিজস্ব প্রতিনিধি:-সৌদি দূতাবাস কর্মকর্তা খালাফ আল আলি হত্যার দায়ে সাইফুল ইসলাম মামুনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। আজ রোববার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বেঞ্চ মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদন খারিজ করে দেন। আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি সাইফুল ইসলাম মামুনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আখতার হামিদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। এর আগে ২০১৭ সালের ১ নভেম্বর সৌদি দূতাবাস কর্মকর্তা খালাফ আল আলি হত্যা মামলায় হাইকোর্টের রায় বহাল রাখেন আপিল বিভাগ। রায়ে আসামি সাইফুল ইসলাম মামুনের মৃত্যুদণ্ড এবং আল আমিন, আকবর আলী লালু ও রফিকুল ইসলাম খোকনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বহাল রাখা হয়। পরে এই রায়ের বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মামুন রিভিউ আবেদন করেন। খালাফকে হত্যার অভিযোগে ২০১২ সালের ৩১ অক্টোবর আসামি সাইফুল ইসলাম মামুন, আল আমিন, রফিকুল ইসলাম খোকন, আকবর আলী লালু ও সেলিম চৌধুরী ওরফে সেলিম আহমেদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ২০১২ সালের ৩০ ডিসেম্বর বিচার শেষে পাঁচ আসামিকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪। এরপর মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদনের জন্য ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের আপিল আবেদনের শুনানি শেষে ২০১৩ সালের ২৮ নভেম্বর রায় দেন হাইকোর্ট। হাইকোর্ট সাইফুল ইসলাম মামুনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রেখে আল আমিন, রফিকুল ইসলাম খোকন ও আকবর আলী লালুর সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। পলাতক আসামি সেলিম চৌধুরীকে খালাস দেন। ২০১২ সালের ৫ মার্চ মধ্যরাতে গুলশানের কূটনৈতিক এলাকার ১২০ নম্বর রোডের ১৯/বি নম্বর বাসার কাছে গুলিবিদ্ধ হন খালাফ। পরদিন ভোরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে গুলশান থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে। এর পরে ওই বছরের ৪ জুন রাজধানীর দক্ষিণখান থানার গাওয়াইর এলাকা থেকে সাইফুল ইসলাম মামুন, আকবর আলী লালু ওরফে রনি ও আল আমীন নামের তিনজনকে একটি রিভলবারসহ গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে তাঁরা স্বীকার করেন, খালাফকে ছিনতাইয়ে বাধা দেওয়ার কারণে ওই রিভলবারের গুলিতে হত্যা করা হয়। পরে খালাফ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর পর আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়ে হত্যার দায় স্বীকার করেন তিনজনই।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat