×
ব্রেকিং নিউজ :
উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করার আগে অর্থনৈতিক সম্ভাবনা বিবেচনা করুন : প্রধানমন্ত্রী রাশিয়ায় পঞ্চমবার প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিচ্ছেন ভ্লাদিমির পুতিন রাফায় অভিযান নিয়ে নেতানিয়াহুকে আবারো সতর্ক করলেন বাইডেন কায়রো যাচ্ছে কাতারের প্রতিনিধি দল বায়ার্নকে টপকে যেতে মাদ্রিদকে আরো ভাল খেলতে হবে ভেঙে গেল অনন্যা-আদিত্যর প্রেম ভৌগোলিক কারণে সিঙ্গাপুরের জন্য চট্টগ্রাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ : হাই কমিশনার কৃষকবান্ধব রাজনৈতিক শক্তি গড়ে তুলতে হবে: গণপূর্তমন্ত্রী জাতির পিতার সমাধিতে বিজিএমইএ’র নবনির্বাচিত কমিটির শ্রদ্ধা আগামী দুই মাসের মধ্যে ভাঙ্গা-খুলনা-যশোর পর্যন্ত ট্রেন চালু হবে :রেলপথ মন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২২-০২-১০
  • ৫০৩ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় সংসদ সদস্য হাজী মো.  সেলিমে বিরুদ্ধে বিচারিক আদালতের দেয়া ১০ বছরের কারাদন্ডের রায় বহাল রেখে দেয়া হাইকোর্ট রায় প্রকাশ করা হয়েছে।
বিচারপতি মো. মঈনুল ইসলা চৌধুরী ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হক সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের একটি  ডিভিশন বেঞ্চ গত ৯ মার্চ এই রায় ঘোষণা করেন। রায় প্রদানকারী বিচারকদের স্বাক্ষরের মধ্যদিয়ে রায়টি আজ প্রকাশ করা হয়েছে। ৬৬ পৃষ্ঠার এ রায় সুপ্রিমকোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।  
রায়ে ১০ লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে হাজী মো. সেলিমকে আরও ১ বছরের সশ্রম কারাদন্ড দেন এবং রায় পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে তাকে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়েছে।
তবে, সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে এই মামলায় বিচারিক আদালতের ৩ বছরের কারাদন্ড থেকে হাজী সেলিমকে খালাস দেন হাইকোর্ট। এছাড়াও, মামলায় বিচারিক আদালতে দন্ডিত হাজী সেলিমের স্ত্রী গুলশান আরা বেগমের মৃত্যুর কারণে তার আনা আপিল মামলাটি লোপ (এ্যাবেটেড) করা হয়েছে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আনা এই মামলায় বিচারিক আদালত তাকে ১৩ বছরের কারাদন্ডাদেশ দিয়েছিল। পরে হাইকোর্ট সে সাজা থেকে তাকে খালাস দেন। কিন্তু আপিল বিভাগের  নির্দেশে হাইকোর্টে এই মামলাটি ফের শুনানি হয়।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে ২০০৭ সালের ২৪ অক্টোবর হাজী সেলিমের বিরুদ্ধে লালবাগ থানায় অবৈধভাবে সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মামলা করে দুদক। ২০০৮ সালের ২৭ এপ্রিল বিচারিক আদালতের রায়ে তাকে ১৩ বছরের কারাদন্ড দেয়া হয়। পরে ২০০৯ সালের ২৫ অক্টোবর হাজী সেলিম এই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন। ২০১১ সালের ২ জানুয়ারি হাইকোর্ট ১৩ বছরের সাজা বাতিল করে রায় দেয়। হাইকোর্টের কোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ আদালতে আপিল করে দুদক। সে আপিলের শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ১২ জানুয়ারি হাইকোর্টের রায় বাতিল হয়ে যায়। সেই সঙ্গে হাজী সেলিমের আপিল পুনরায় হাইকোর্টে শুনানির নির্দেশ দেয় সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগ। এরপর শুনানি শেষে রায় দেন হাইকোর্ট।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat