×
ব্রেকিং নিউজ :
প্রতিবন্ধীদের মূল ধারায় আনার প্রচেষ্টা আছে সরকারের : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী জাতির পিতার সমাধিতে ত্রাণ প্রতিমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন জাতির পিতার সমাধিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপ-উপাচার্যের শ্রদ্ধা দিনাজপুরে গ্রীষ্মকালীন টমেটোর বাম্পার ফলন তাপপ্রবাহে টুঙ্গিপাড়ায় প্রশান্তির নীড় ‘কৃষক সেড’ দিনাজপুরে ৭ দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা এসটিপি ছাড়া নতুন বিল্ডিং করার অনুমোদন নয় : গণপূর্ত মন্ত্রী ঢাকা-ব্যাংকক রোহিঙ্গা ইস্যুতে একসঙ্গে কাজ করবে নারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে সরকার নিরন্তর কাজ করছে : মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী শেরেবাংলার অসীম মমত্ববোধ, কর্মপ্রচেষ্টা নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে : শেখ হাসিনা
  • প্রকাশিত : ২০২১-০৭-১২
  • ৬৮৯ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলার পলাতক তিন আসামির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন চট্টগ্রামের আদালত।  
আজ সোমবার  বিকালে মামলার তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের প্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহনাজ রহমানের আদালত এ আদেশ দেন। 
পলাতক তিন আসামি হলো- কামরুল ইসলাম শিকদার মুছা, এহতেশামুল হক ভোলা ও খায়রুল ইসলাম কালু। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআই’র পুলিশ পরিদর্শক সন্তোষ কুমার চাকমা আবেদনের শুনানি শেষে আদালত এই আদেশ দিয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন। 
সন্তোষ কুমার চাকমা জানান, মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলার তিন আসামির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আমরা আদালতে আবেদন করেছিলাম। সোমবার আদালত শুনানি শেষে আমাদের আবেদন মঞ্জুর করেছেন। আদালত থেকে আদেশটি দেশের সকল স্থল ও বিমানবন্দরে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ৫ জুন সকালে মাহমুদা খানম মিতু তার ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় চট্টগ্রামের জিইসি মোড়ে তাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয়। মিতু হত্যার ৫ বছরের মাথায় গত ১২ মে তার পিতা মোশারফ হোসেন নগরীর পাঁচলাইশ থানায় মিতুর স্বামী সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওইদিনই মামলার তদন্তভার নেয় পিবিআই।
পিবিআই ১২ মে বাবুল আক্তারকে ৫ দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ১৭ মে আদালতে হাজির করে স্বীকারোক্তিমুলক জবানবন্দি গ্রহণের জন্য। কিন্তু বাবুল আক্তার আদালতে জবানবন্দি না দেওয়ায় আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এরপর কারা কর্তৃপক্ষ বাবুল আক্তারকে ফেনী কেন্দ্রীয় কারাগারে স্থানান্তর করেন।
এজাহারভুক্ত ৮ আসামির পাঁচজন কারাগারে থাকলেও, শুরু থেকে আলোচনায় থাকা কামরুল ইসলাম শিকদার মুসা ও খায়রুল ইসলাম কালুর কোনো হদিস পায়নি ডিবি, পিবিআই কিংবা পাঁচলাইশ থানা পুলিশ। উধাওয়ের তালিকায় পরে যুক্ত হয় এহতেশামুল হক ভোলা। 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat