×
ব্রেকিং নিউজ :
পিরোজপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থী সোহেল মঞ্জুরের মতবিনিময় ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি কমাতে সচেতনতা ও দুর্যোগ প্রস্তুতি প্রয়োজন : সিসিসি’র মতবিনিময় ঝালকাঠিতে গ্রাম আদালত বিষয়ে কর্মশালা সিরাজগঞ্জে সাংবাদিকদের সঙ্গে ডিসির মতবিনিময় বেরোবি’র মাধ্যমে আইটি ট্রেনিং এন্ড ইনকিউবেশন সেন্টার পরিচালনায় চুক্তি স্বাক্ষর আলেম-ওলামাদের মেহনত ব্যর্থ হয়নি : ধর্ম উপদেষ্টা হাসপাতালে নিবিড় পর্যবেক্ষণে, দেশবাসীর কাছে দোয়া চাইলেন খালেদা জিয়া পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে ২২ হাজার ৭০০ প্রবাসীর নিবন্ধন ভূমিকম্পের ঘটনায় আতঙ্কিত নয়, সচেতন হবার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের- প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার কৃষিতে ব্যবহৃত কীটনাশক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদে হুমকি তৈরি করছে: মৎস্য উপদেষ্টা
  • প্রকাশিত : ২০১৯-০৭-১১
  • ৪৭০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
যুদ্ধাপরাধীর সন্তানরা কোনোভাবেই আওয়ামী লীগের সদস্য হতে পারবে না : মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক:-মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ. ক. ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, যুদ্ধাপরাধীর সন্তানরা কোনোভাবেই আওয়ামী লীগের সদস্য হতে পারবে না। যদি কোথাও সদস্য হয়ে থাকে তাহলে তাকে বহিস্কার করা হবে। এটা নিয়ে বিতর্কের কিছু নেই।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার সোনারামপুর এলাকায় ভারতীয় মিত্র বাহিনী স্মরণে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের জন্য জায়গা পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
যুদ্ধাপরধীদের বিচারকাজ সম্পর্কে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ‘যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কোনো অবস্থাতেই থমকে যাবে না। আপনাদের এখানে যারা যুদ্ধাপরাধী ছিল তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করুন।’
তিনি আরও বলেন, ‘পর্যায়ক্রমে যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি হচ্ছে। যারা খুব বড় যুদ্ধাপরাধী ছিল তাদের বিচারের কথা পত্র-পত্রিকায় ওঠে, মানুষ জানতে পারে। কিন্তু যারা নি¤œ পর্যায়ে স্বাধীনতার বিরোধীতা করেছে-তাদের যে যাবজ্জীবন বা অন্যান্য শাস্তি হচ্ছে, সেগুলো পত্র-পত্রিকায় আসেনা বলে মনে হচ্ছে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কাজ স্থগিত হয়ে গেছে। কিন্তু সেটা সঠিক নয়, বিচার কাজ চলমান আছে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘যখই ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার ব্যাপারে অভিযোগ পাচ্ছি তখনই তদন্ত করে তাদের বাতিল করা হচ্ছে। এ কার্যক্রম অব্যাহত আছে।’
আ. ক. ম মোজাম্মেল হক বলেন, ‘সাত শতাধিক ভারতীয় সৈন্য আমাদের পাশে থেকে যুদ্ধ করে বাংলার মাটিতে শহীদ হয়েছেন। আমরা তাদের স্মরণে একটি স্মৃতিস্তম্ভ করতে চাই। যেহেতু আশুগঞ্জে বেশি যুদ্ধ হয়েছে, তাই আমরা মনে করি, আশুগঞ্জে স্মৃতিস্তম্ভটি হলে ভালো হবে।’
এ সময় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়েল সচিব এস.এম আরিফ উর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খান, আশুগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান হানিফ মুন্সি, আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাজিমুল হায়দার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর দফতর) আবু সাঈদ, বাংলাদেশ আইন সমিতির সভাপতি কামরুজ্জামান আনসারী ও আশুগঞ্জ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার ইকবাল হোসেন প্রমুখ মন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat