×
ব্রেকিং নিউজ :
ভাষা সংগ্রামী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আবুল মাল আবদুল মুহিত বাংলাদেশের ইতিহাসের উজ্জ্বলতম অংশ : প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সাথে দ্বি-পাক্ষিক বাণিজ্য বাড়াতে চায় তুরস্ক ঝালকাঠিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ২৬৫ জন নারীকে ল্যাপটপ প্রদান গোপালগঞ্জে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস উদযাপন মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতময় পরিস্থিতি দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে : প্রধানমন্ত্রী বিএনপির নির্বাচন বর্জনের রাজনীতি আত্মহননমূলক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাঙ্গালির আত্মপরিচয় বিকাশের মূলেই রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ও বঙ্গবন্ধুর নিবিড় সম্পর্ক : স্পিকার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যুক্তরাজ্যের সহায়তা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশের ভিত্তি মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা : রুমানা আলী এমপি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনাদর্শ শোষণ-বঞ্চনামুক্ত ও অসাম্প্রদায়িক সমাজ বিনির্মাণে অনুপ্রেরণা যোগায় : ভূমিমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২০-১২-০২
  • ৭৫১ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকার কেরানীগঞ্জের কোন্ডা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আতিক উল্ল্যাহ চৌধুরী হত্যা মামলায় ৭ জনকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছেন আদালত।
আজ বুধবার ঢাকার দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদন্ড প্রাপ্তরা হলেন, গুলজার হোসেন,আশিক, শিহাব আহমেদ ওরফে শিবু, আহসানুল কবির ইমন, তাজুল ইসলাম তানু, জাহাঙ্গীর খাঁ ওরফে জাহাঙ্গীর এবং রফিকুল ইসলাম ওরফে আমিন ওরফে টুন্ডা আমিন।
অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় শম্পা নামে এক আসামিকে খালাস দিয়েছেন আদালত। এদের মধ্যে শম্পা, জাহাঙ্গীর ও আহসানুল কবীর কারাগারে। অন্য আসামিরা পলাতক।
ট্রাইব্যুনালের পেশকার সামছুদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৩ সালের ১০ ডিসেম্বর নিখোঁজ হন কোন্ডা ইউপি’র সাবেক চেয়ারম্যান ও মুক্তিযোদ্ধা আতিক উল্ল্যাহ চৌধুরী। নিখোঁজের পরদিন দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের দোলেশ্বর এলাকার একটি হাসপাতালের পাশ থেকে তার আগুনে পোড়া বিকৃত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
আসামিরা তাকে হত্যা করে লাশ গুম করার উদ্দেশে পুড়িয়ে ফেলে। পরে তার সঙ্গে থাকা কাগজ ও এটিএম কার্ড দেখে মরদেহ শনাক্ত করেন তার ছেলে সাইদুর রহমান ফারুক চৌধুরী।
এ ব্যাপারে সাইদুর রহমান ফারুক চৌধুরী বাদি হয়ে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলার তদন্ত শেষে ২০১৫ সালের ৩১ জানুয়ারি আটজনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে পুলিশ।
২০১৫ সালের ২ জুলাই ৮ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। মামলায় ২১ জনের মধ্যে ১১ জনের সাক্ষ্য নেয়া হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat