×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০২২-০১-২৩
  • ৯০২ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা কর্মসূচি অব্যাহত রাখার ব্যাপারে একযোগে কাজ করবে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) এবং বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। 
রোববার ঢাকায় পোশাক শিল্পের কারখানাসমুহের নিরাপত্তা কমিটির সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য আইএলও এবং বিজিএমইর মধ্যে একটি চুক্তি সই হয়েছে।
বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান, আইএলও পোশাক শিল্পে কর্মপরিবেশ উন্নয়ন কর্মসূচির প্রধান কারিগরী উপদেষ্টা জর্জ ফলার, বিজিএমইএ সহসভাপতি মো. নাসির উদ্দিন এবং আইএলও বাংলাদেশের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তারা চুক্তি সই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের শ্রম আইন অনুযায়ী ৫০ বা ততোধিক কর্মচারীসহ সকল সংস্থার জন্য শ্রমিক এবং নিয়োগকর্তাদের পক্ষ থেকে সমান সংখ্যক প্রতিনিধির সমন্বয়ে নিরাপত্তা কমিটি গঠন করা বাধ্যতামূলক। নিরাপত্তা কমিটিগুলোর দায়িত্ব হচ্ছে কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা সংক্রান্ত  বিষয়গুলো বাস্তায়ন, পর্যবেক্ষণ এবং তদারকি করা।
চুক্তির আওতায় ৭৫টি পোশাক কারখানার ৭০০টি নিরাপত্তা কমিটির সদস্যদেরকে পেশাগত নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য, কর্মক্ষেত্রে ঝুকি সনাক্তকরণ এবং ঝুঁকি মূল্যায়ন, ভবন নিরাপত্তা সংস্কৃতি, অগ্নি দুর্ঘটনা ব্যবস্থাপনা এবং কোভিড-১৯ নির্দেশিকা সম্পর্কে প্রশিক্ষন দেওয়া হবে। নিরাপত্তা কমিটিগুলোর প্রশিক্ষিত সদস্যরা পরবর্তীতে তাদের নিজ নিজ কারখানায় ৫০ হাজার কর্মীর মাঝে একই বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করবেন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে জর্জ ফলার বলেন, ‘নিরাপত্তা কমিটিগুলো কারখানায় নিরাপদ ও স্বাস্থ্যকর কাজের পরিবেশ তৈরি এবং তা বজায় রাখতে কারখানার ব্যবস্থাপনা পর্যায়ের কর্মকর্তাগন এবং কর্মীদের একত্রিত করে।’ তিনি আরও বলেন, এই কমিটিগুলো সঠিকভাবে দক্ষতাসম্পন্ন হলে কর্মক্ষেত্রে অনেক দুর্ঘটনা এবং পেশাগত স্বাস্থ্য ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব হবে।
বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ‘আমাদের শ্রমিকদের নিরাপত্তাই আমাদের কাছে সবচেয়ে বড় অগ্রাধিকার। তাই, নিরাপত্তা কমিটিগুলোকে আরও শক্তিশালী এবং কার্যকর করার জন্য আমরা আইএলও এর সাথে এক হয়েছি। আমাদের যৌথ উদ্যাগ শিল্পকে মহামারী সৃষ্ট নিরাপত্তা বিষয়ক ঝুঁকি ও স্বাস্থ্য সংকট কাটিয়ে উঠতে এবং অন্যান্য পেশাগত ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করবে।’

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat