×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০২৩-১২-১৪
  • ৪৫৬৯৪৪ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
নিপাহ ভাইরাস প্রতিরোধে খেজুরের কাঁচা রস পান না করতে সকলের প্রতি আহবান জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।  
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জুনোটিকডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রাম এর ডেপুটি প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. শ. ম. গোলাম কায়ছার স্বাক্ষরিত এক স্বাস্থ্যবার্তায় বলা হয়, ‘নিপাহ একটি ভাইরাসজনিত মারাত্বক প্রাণঘাতী রোগ। সাধারণত শীতকালে নিপাহ রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। কাঁচা খেজুরের রসে বাদুড়ের বিষ্ঠা বা লালা মিশ্রিত হয় এবং ঐ বিষ্ঠা বা লালাতে নিপাহ ভাইরাসের জীবাণু থাকে। ফলে খেজুরের কাঁচা রস পান করলে মানুষ নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে।’ 
এতে বলা হয়, ‘বর্তমান সময়ে বড়দের পাশাপাশি শিশু-কিশোরেরা নিপাহ ভাইরাসে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। খেজুরের কাঁচা রস সংগ্রহ, বিক্রয় ও বিতরণের সাথে সংশ্লিষ্ট গাছীগণকে এবং জনসাধারনকে প্রাণিবাহিত সংক্রামক ব্যাধি রোগ নিপাহ ভাইরাস সম্পর্কে অবহিত করা হলে এ রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। এই রোগে মৃত্যুর হার প্রায় ৭০ শতাংশেরও বেশি।’ 
স্বাস্থ্যবার্তায় জানানো হয়, ২০২২-২৩ সালে দেশে এ রোগে আক্রান্ত ১৪ জনের মধ্যে ১০ জনই মারা যায়। তাই প্রতিরোধই হচ্ছে এই রোগ থেকে বাঁচার উপায়। 
খেজুরের রস বিক্রেতাদের প্রতি অনুরোধ করা হয়েছে কেউ কাঁচা রস খেতে চাইলে যাতে তারা বিক্রি না করে। তবে খেজুরের রস থেকে তৈরি গুড় খেতে কোন বাধা নেই।
নিপাহ রোগের প্রধান লক্ষণসমূহ হলো- জ¦রসহ মাথা ব্যাথা, খিঁচুনি, প্রলাপ বকা, অজ্ঞান হওয়া ও কোনো কোনো ক্ষেত্রে শ^াসকষ্ট হওয়া। 
নিপাহ রোগ প্রতিরোধে করণীয় সম্পর্কে স্বাস্থ্যবার্তায় বলা হয়, খেজুরের কাঁচা রস না খাওয়া,  কোন ধরনের আংশিক খাওয়া ফল না খাওয়া, ফল-মূল পরিস্কার পানি দিয়ে ভালভাবে ধুয়ে খাওয়া, নিপাহ রোগের লক্ষণ দেখা দিলে রোগীকে অতি দ্রুত নিকটস্থ সরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া এবং আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে আসার পর সাবান ও পানি দিয়ে দুই হাতভালভাবে ধুয়ে ফেলতে হবে। 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat