×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০৬-০৮
  • ৬৫৬৫৪৭৯৩ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, সংবিধান হচ্ছে রাষ্ট্র পরিচালনার নিমিত্তে সর্বোচ্চ আইন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সংবিধান লাখো শহীদের রক্তে ভেজা দলিল। সাংবিধানিকভাবে গণতন্ত্র রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য আদর্শ শাসনব্যবস্থা। সংসদীয় শাসনব্যবস্থা হল গণতন্ত্রের সর্বোচ্চ প্রতীক।
আজ রাজধানী ঢাকার সুপ্রীমকোর্ট অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ সুপ্রীমকোর্ট কর্তৃক আয়োজিত ‘ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অন জুডিশিয়ারি এক্রোস দ্য বর্ডারর্স অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। 
প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন আপিল বিভাগের বিচারপতি মো: এনায়েতুর রহিম। সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন নেপালের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি বিশ্বম্ভর পিডি শ্রেষ্ঠ।
ড. শিরীন শারমিন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হয়েছে। রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি হিসেবে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় মানবাধিকার চর্চার মাধ্যমে সাংবিধানিক কাঠামো দৃঢ় হয়ে থাকে।
স্পিকার বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি লাভের পরপরই স্বাধীন দেশের জন্য একটি সংবিধান রচনায় নিজেকে ব্যাপৃত করেন। মাত্র ৯ মাসের মধ্যেই একটি পূর্ণাঙ্গ সংবিধান রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য প্রণয়ন করেন যেটি ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হয়। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর সম্মোহনী নেতৃত্বের মাধ্যমে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের পুণঃপ্রতিষ্ঠা সম্ভব হয়।
তিনি বলেন, রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের মধ্যে অন্যতম একটি অঙ্গ হলো বিচারবিভাগ। নিরবচ্ছিন্ন গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার মাধ্যমে  একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও বিচার বিভাগের জবাবদিহিতার মধ্যকার ভারসাম্য রক্ষা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এসময় ম্পিকারকে বিচার বিভাগের পক্ষ থেকে সম্মাননা ও ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। তিনি এসময় প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানকে সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেন এবং আমন্ত্রিত অতিথিদের সাথে একটি গ্রুপ ফটোসেশনে অংশ নেন।
অনুষ্ঠানে ভুটানের হাইকোর্টের বিচারপতি লোবজাং রিনজিন ইয়ার্গে, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র এডভোকেট ব্যারিস্টার আজমালুল হোসেন এবং এটর্নি জেনারেল আবু মো. আমিন উদ্দিন আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।
এসময় আপিল বিভাগের  বিচারপতিবৃন্দ, হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিগণ, সাবেক প্রধান বিচারপতিগণ, আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতিগণ, হাইকোর্ট বিভাগের সাবেক বিচারপতিগণ, অ্যাটর্নি জেনারেল ও অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ, সুপ্রীম কোর্ট বার এসোসিয়েশনের সভাপতি ও সম্পাদক, আইনজীবীবৃন্দ এবং বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট রেজিস্ট্রির কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat