×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০২৫-০৩-১৩
  • ৪৩২৬১১ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
কন্নড় অভিনেত্রী রান্যা রাও। ছবি: সংগৃহীত
পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে নিজের দেওয়া বয়ান আবারও বদলালেন সোনা পাচার মামলায় গ্রেপ্তার কন্নড় অভিনেত্রী রান্যা রাও। এর আগে তিনি দাবি করেছিলেন, অতীতেও দু’বার একইভাবে দুবাই থেকে সোনা এনেছিলেন। 
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এবার অভিনেত্রী গোয়েন্দাদের জানিয়েছেন, ৩ মার্চই প্রথম বার সোনা পাচার করার চেষ্টা করেন। শুধু তা-ই নয়, সোনা পাচারের কৌশল তিনি কীভাবে শিখেছেন, তা-ও গোয়েন্দাদের জানিয়েছেন ।
গত ৩ মার্চ বেঙ্গালুরুর কেম্পেগৌড়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ১২ কোটি টাকার সোনা-সহ গ্রেফতার হন রান্যা। তার গ্রেফতারির পর থেকেই উঠছে নানা প্রশ্ন!
এই সোনা পাচারচক্রের সঙ্গে আর কারা কারা যুক্ত, তাদের সঙ্গে অভিনেত্রীর যোগাযোগ কীভাবে। এসব প্রশ্নের উত্তরের খোঁজ করছেন গোয়েন্দারা। 
বর্তমানে আদালতের নির্দেশে ডিআরআই হেফাজতে রয়েছেন রান্যা। সেখানেই গোয়েন্দারা তাকে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করছেন। 
সূত্রের খবর, তদন্তকারীদের অভিনেত্রী বলেন, ‘গত ১ মার্চ আমি একটি বিদেশি নম্বর থেকে ফোন পাই। সপ্তাহ দুই ধরে অজানা নম্বর থেকে ফোন আসছিল। আমাকে দুবাই বিমানবন্দরের তিন নম্বর টার্মিনাল গেটে যেতে বলা হয়েছিল। সেখান থেকে সোনা সংগ্রহ করে বেঙ্গালুরুতে পৌঁছে দেওয়ার নির্দেশ ছিল।’ 
তার কথায়, ‘এই প্রথমবার আমি দুবাই থেকে সোনা পাচার করেছিলাম’।কীভাবে সোনা পাচার করবেন, ইউটিউবের ভিডিও দেখে সেটা শিখেছেন বলে গোয়েন্দাদের কাছে দাবি করেছেন রান্যা। 
অভিনেত্রীর কথায়, ‘সোনার বারগুলি দু’টি প্লাস্টিকের ব্যাগে মোড়া ছিল। সেই সোনা নিয়ে বিমানবন্দরের বাথরুমে ঢুকে নিজের শরীরের সঙ্গে বেঁধে নিই। এমনকি জুতোর মধ্যেও সোনার বার লুকিয়ে ফেলি।’
কে ফোন করে সোনা পাচারের নির্দেশ দিয়েছিলেন, তা জানেন না বলেই পুলিশকে জানিয়েছেন রান্যা। তার দাবি, ‘আমি পুরোপুরি নিশ্চিত নই কে আমাকে ফোন করেছিলেন।’ 
তবে অভিনেত্রী জানালেন, যিনি বিমানবন্দরে সোনা দিয়ে গিয়েছিলেন তাকে, তার উচ্চতা ৬ ফুটের কাছাকাছি। অতীতে এই ব্যক্তিকে কোনওদিন দেখেননি বলেই দাবি রান্যার।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat