×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০২৫-০৪-২১
  • ৬৫৬৪৩৪৪৭ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস আজ সোমবার জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইএসসিএপি) ৮১ তম অধিবেশনে ভিডিও বার্তায় বক্তব্য দেন। ছবি: ভিডিও স্ক্রিনশট, প্রধান উপদেষ্টার ফেসবুক
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস জলবায়ু ও নগর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়ানোর এবং টেকসই ভবিষ্যৎ গঠনে তরুণদের সম্ভাবনা ও উদ্ভাবন কাজে লাগানোর আহ্বান জানিয়েছেন।

এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইএসসিএপি) ৮১ তম অধিবেশনে তিনি আজ এক ভিডিও বার্তায় এ আহ্বান জানান।

প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বাসসকে এ কথা জানিয়েছেন।

আজ থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে জাতিসংঘ সম্মেলন কেন্দ্রে ইএসসিএপি’র এ অধিবেশন শুরু হয়। 

‘এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে স্থিতিশীল এবং টেকসই নগর উন্নয়নের জন্য আঞ্চলিক সহযোগিতা’ এই প্রতিপাদ্যে শুরু হওয়া অধিবেশনে ৫৩টি সদস্য রাষ্ট্র এবং ৯টি সহযোগী সদস্য দেশ অংশ নিয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী। উদ্বোধনী অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ভিডিও বার্তার মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেন।

এ সময়ে তিনি তাঁর বক্তব্যে অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং জলবায়ু-সহনশীল নগর উন্নয়নের প্রতি বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতি তুলে ধরেন। ইউনূস দেশের সংস্কার অভিযাত্রা ও ‘থ্রি জিরো ভিশন’— অর্থসম্পদের কেন্দ্রীকরণের অবসান, বেকারত্বের অবসান এবং নিট কার্বন নিঃসরণ শূন্যের লক্ষ্যের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

অধিবেশনটি বাংলাদেশের জন্য একটি কৌশলগত মঞ্চ হিসেবে কাজ করছে, যেখানে দেশটি তার অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেওয়ার, সহযোগিতা গভীরতর করার এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ও রূপান্তরমূলক নগর সমাধানের মাধ্যমে ২০৩০ সালের টেকসই উন্নয়ন এজেন্ডা অর্জনের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করার সুযোগ পাচ্ছে।

সপ্তাহব্যাপী সম্মেলনে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের তাৎপর্যপূর্ণ অবদান ও মূল্যবান অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat