×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০২৫-০৯-২২
  • ২৩৪৩৩২৩৮৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
আজ রাজধানীর পান্থপথে পানি ভবনে ভবদহ অঞ্চলের জলাবদ্ধতা নিরসনে বাপাউবো এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেডের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে।
যশোর ও খুলনার ভবদহ অঞ্চলের দীর্ঘদিনের জলাবদ্ধতা নিরসনে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (বাপাউবো) এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেডের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। 

আজ রাজধানীর পান্থপথে পানি ভবনে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে পানি উন্নয়ন বোর্ডের পক্ষে স্বাক্ষর করেন যশোর পানি উন্নয়ন সার্কেল, খুলনার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ও প্রকল্প পরিচালক বি. এম. আব্দুল মোমিন।

সেনাবাহিনীর পক্ষে স্বাক্ষর করেন ২৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেডের প্রকল্প পরিচালক লে. কর্নেল মামুন উর রশিদ।

প্রকল্পের আওতায় যশোর ও খুলনা অঞ্চলের  হরিহর নদী (৩৫ কিমি), হরি-তেলিগাতি নদী (২০ কিমি), আপারভদ্রা নদী (১৮.৫ কিমি), টেকা নদী (৭ কিমি) ও শ্রী নদীসহ (১ কিমি) মোট ৫টি নদীর ৮১.৫ কিমি পুনঃখনন করা হবে। এ জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ১৪০ কোটি টাকা। সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী সেনাবাহিনী ‘অর্পিত ক্রয়কার্য (ডেলিগেটেড প্রকিউরমেন্ট)  পদ্ধতিতে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে।

নদী খননের পাশাপাশি নিষ্কাশন ব্যবস্থা উন্নয়ন, ড্রেজড মাটি সংরক্ষণ ও স্থানীয় জনগণের চলাচলের রাস্তা হিসেবে ব্যবহারযোগ্য করা হবে। পরিবেশবান্ধব পুনঃখনন নিশ্চিত করতে টার্ফিং ও বৃক্ষরোপণ কার্যক্রমও হাতে নেওয়া হবে।

এ সময় পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মো. এনায়েত উল্লাহ বলেন, ভবদহ অঞ্চলের জলাবদ্ধতা নিরসনে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড এবং সেনাবাহিনী যৌথভাবে কাজটি বাস্তবায়ন, তদারকি ও অগ্রগতি পর্যবেক্ষণ করবে।  কাজ সম্পন্ন হলে এ অঞ্চলের দীর্ঘদিনের জলাবদ্ধতা নিরসনে বড় পরিবর্তন আসবে।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাপাউবোর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল, খুলনার অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. আমিনুল ইসলাম, সেনাবাহিনীর স্টাফ অফিসার-১ (পরিকল্পনা) লে. কর্নেল তানভীর আহমেদ, যশোর পানি উন্নয়ন বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী পলাশ কুমার ব্যানার্জী এবং সেনাবাহিনীর প্রকল্প কর্মকর্তা মেজর গাজী নাজমুল হাসান।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat