×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০১৭-০২-১৬
  • ১২০০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
গড় আয়ু ৭১
নিজস্ব প্রতিনিধি: - স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, বাংলাদেশে নারী-পুরুষের গড় আয়ু বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে দেশের মানুষের গড় আয়ু ৭১ দশমিক ৮ বছর। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সদস্য এম আবদুল লতিফের এক প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ তথ্য জানান। এ সময় তিনি আরো বলেন, ‘২০০৫-২০০৬ সালে গড় আয়ু ছিল ৬৫ বছর। বর্তমানে গড় আয়ু ৭১ দশমিক ৮ বছর। এর মধ্যে নারীদের ৭৩ দশমিক ১ বছর এবং পুরুষের ৭০ দশমিক ৬ বছর।’ গড় আয়ু বৃদ্ধিতে সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে ব্যাপক সাফল্য অর্জিত হয়েছে জানিয়ে মোহাম্মদ নাসিম বলেন, সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণে অভাবনীয় সাফল্য অর্জিত হয়েছে। বাংলাদেশকে বিশ্ব সংস্থা এরই মধ্যে পোলিওমুক্ত দেশ হিসেবে সনদ দিয়েছে। কুষ্ঠরোগ নির্মূল হয়েছে। নবজাতকের টিটেনাস বাংলাদেশে নেই। যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণে রোগ শনাক্তকরণ ও ডটস পদ্ধতিতে চিকিৎসা জোরদার এবং কার্যকর করা হয়েছে। সব সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশে উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ক্যানসার প্রভৃতি অসংক্রামক রোগ অন্যতম সমস্যা হবে উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরো বলেন, এ জন্য অসংক্রামক ব্যাধি নিয়ন্ত্রণকে অধিকতর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে বিভিন্ন অসংক্রামক রোগ প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্তকরণের কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। এ কারণে দেশের মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধি পেয়েছে। সরকারি দলের সদস্য দিদারুল আলমের অপর এক প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ নাসিম বলেন, প্রতি ছয় হাজার গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে প্রায় ১৩ হাজার ১৩৬টি কমিউনিটি ক্লিনিক চালু করা হয়েছে। কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে সুষ্ঠুভাবে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের লক্ষ্যে উন্নয়ন খাতে ১৩ হাজার ১১৪ জন কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার নিয়োজিত আছেন। কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে। কমিউনিটি ক্লিনিকে রোগীদের প্রয়োজন অনুযায়ী পর্যাপ্ত পরিমাণে ৩০ প্রকারের ওষুধ এবং দুই প্রকারের পরিবার পরিকল্পনা সামগ্রী বিনামূল্যে দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এরই মধ্যে নয় হাজার কমিউনিটি গ্রুপ গঠন করা হয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালে সরকার ক্ষমতা গ্রহণকালে দেশে মোট ১৪টি সরকারি মেডিকেল কলেজ ছিল। বর্তমানে সরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা ৩১টি। অপরদিকে ২০০৯ সালে বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা ছিল ৩৬টি। বর্তমানে বেসরকারি পর্যায়ে সর্বমোট ৬৫টি মেডিকেল কলেজ পরিচালিত হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat