×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০১৭-০৩-৩০
  • ৬৭৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরু
নিজস্ব প্রতিনিধি:-কুমিল্লা সিটি করপোরেশন (কুসিক) নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে ভোট শুরু হয়। চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। কুমিল্লা সিটি করপোরেশনে আছে ২৭টি ওয়ার্ড ও নয়টি সংরক্ষিত আসন। ভোটকেন্দ্র আছে ১০৩টি। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, সিটি করপোরেশনে মোট ভোটার সংখ্যা দুই লাখ সাত হাজার ৫৬৬ জন। এর মধ্যে নারী ভোটারের সংখ্যা বেশি। ওই সিটিতে নারী ভোটারের সংখ্যা এক লাখ পাঁচ হাজার ৪৪৭ জন। পুরুষ ভোটারের সংখ্যা এক লাখ দুই হাজার ১১৯ জন।নির্বাচনে মেয়র পদে লড়ছেন চারজন। তাঁরা হচ্ছেন সাবেক মেয়র ও বিএনপির প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কু, আওয়ামী লীগের প্রার্থী আঞ্জুম সুলতানা সীমা, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) শিরিন আক্তার ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মামুনুর রশীদ। এ ছাড়া কাউন্সিলর প্রার্থী আছেন ১১৪ ও সংরক্ষিত কাউন্সিল প্রার্থী ৪১ জন।২০১১ সালে দুটি পৌরসভাকে এক করে কুমিল্লা সিটি করপোরেশন ঘোষণা করা হয়। এর পরের বছরই অনুষ্ঠিত হয় সিটির প্রথম নির্বাচন।ওই নির্বাচনে মনিরুল হক সাক্কু আওয়ামী লীগ সমর্থিত আফজাল খানকে পরাজিত করেন। মনিরুল হক সাক্কু আবারও মেয়র পদের জন্য নির্বাচন করছেন।অন্যদিকে, আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে মেয়র পদে লড়ছেন আফজল খানের মেয়ে ও সিটির সাবেক কাউন্সিলর আঞ্জুম সুলতানা সীমা। তিনি বিলুপ্ত পৌরসভার প্যানেল চেয়ারম্যান ছিলেন। বিলুপ্ত পৌরসভারও চেয়ারম্যান ছিলেন মনিরুল হক সাক্কু।পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে মঙ্গলবার সকাল থেকে নগরীজুড়ে টহলে নামেন বিজিবি সদস্যরা। নির্বাচনী কেন্দ্রগুলোতে এক হাজার ৬৭৮ জন পুলিশ, এক হাজার ২৩৬ জন আনসার, ৪৮০ জন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও ৩২২ জন র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। সেই সঙ্গে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নয়জন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত আছেন ৩৬ জন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat