×
ব্রেকিং নিউজ :
হবিগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচনে তরুণ নেতৃত্ব অপরিহার্য : রাশেদ খাঁন ইলিশ সংরক্ষণে চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম বগুড়ায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব পটুয়াখালীতে এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন উৎসবে কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের
  • প্রকাশিত : ২০১৮-০৯-১৭
  • ৪৯৩ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
তথ্যপ্রযুক্তির অভাবনীয় অভাবনীয় চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় নতুন প্রজন্মকে তৈরি করতে হবে : মোস্তাফা জব্বার
নিজস্ব প্রতিনিধি:-ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, তথ্যপ্রযুক্তির অভাবনীয় বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় নতুন প্রজন্মকে উপযুক্ত মানব সম্পদ হিসেবে গড়ে তুলতে না পারলে প্রযুক্তি দুনিয়ার সাথে প্রতিযোগিতায় এগিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে না। ডিজিটাল শিল্পবিপ্লব অতীতের সকল রেকর্ড ছাড়িয়ে বর্তমানকে অতিক্রম করে এমন এক জায়গায় যাবে যা কল্পনাও করা যায় না। পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে প্রচলিত শিক্ষা ব্যক্তি, সমাজ কিংবা রাষ্ট্রীয় জীবনে কাজে লাগানো যাবেনা। আমাদের ছেলে-মেয়েরা নতুন প্রযুক্তি আত্মস্থ করার ক্ষমতা রাখে, তারা প্রযুক্তির নতুন ভার্সান নিয়ে চিন্তা করার মানসিক অবস্থানে রয়েছে। তিনি নতুন প্রজন্মকে ডিজিটাল শিক্ষায় শিক্ষিত করা, উদ্ভাবনে জায়গায় গুরুত্ব দেওয়া এবং তাদেরকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। মন্ত্রী গতকাল ঢাকায় গ্রামীনফোন হাউজে অনুষ্ঠিত টেলিনর ইয়ুথ ফোরাম ২০১৮ তে এর গ্র্যান্ড ফিনালে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।মন্ত্রী বলেন, ফোরজি প্রযুক্তির পর ফাইভজি প্রযুক্তি ডিজিটাল দুনিয়ায় আসন্ন। বাংলাদেশ ইতিপূর্বে সাফল্যজনকভাবে এ প্রযুক্তির পরীক্ষা সম্পন্ন করেছে। তিনি বলেন, ৫জি প্রযুক্তি দুনিয়াকে পাল্টে দিতে পারে। যেখানে ফোর জি প্রযুক্তিতে মাত্র চার এমবিপিএস ডাটার প্রয়োগ হয়, সেখানে ৫জিতে ৪ জিবিপিএস ডাটা হাতের একটি মোবাইলে প্রয়োগ হবে। এর সাথে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, রোবটিকস ডাটা, ন্যাচারাল ল্যাংগুয়েজ প্রসেসিং এবং আইওটি যুক্ত হলে পৃথিবীর অবস্থা কী হবে তা এখনো কল্পনার বাইরে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্বে প্রযুক্তির এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বাংলাদেশ প্রস্তুত। ২০০৮ সালে বাংলাদেশে ব্যান্ডউইথ ব্যবহার হতো মাত্র ৭ দশমিক ৫০ জিবিপিএস। বর্তমানে ৭৫০ জিবিপিএস ব্যাবহৃত হচ্ছে। দেশে ২০০৮ সালে ৪০ লাখ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করার সুযোগ পায়। বর্তমানে সাড়ে আট কোটি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। তখন দেশে সাড়ে তিন কোটি মোবাইল ব্যবহৃত হতো । বর্তমানে তা বৃদ্ধি পেয়ে সাড়ে পনের কোটিতে উন্নীত হয়েছে। মন্ত্রী আরো বলেন, দেশে কম্পিউটারের শুরু ১৯৬৪ সালে এবং এর বিকাশ হয় ১৯৯৬- ২০০১ সালে শেখ হাসিনার হাতে। তিনি তথ্যযোগাযোগ প্রযুক্তির বৈশি^ক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচির উল্লেখ করে বলেন, প্রযুক্তি বিকাশে সরকারের গৃহীত ব্যবস্থার ফলে বাংলাদেশ বিশে^র ৮১টি দেশে সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার রপ্তানি করছে। তরুনদের জন্য স্টার্ট আপসহ বিভিন্ন উদ্ভাবনী কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। অনুষ্ঠানে গ্রামীন ফোনের প্রধান নির্বাহী মাইকেল ফোলি বক্তৃতা করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat