×
ব্রেকিং নিউজ :
পিরোজপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থী সোহেল মঞ্জুরের মতবিনিময় ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি কমাতে সচেতনতা ও দুর্যোগ প্রস্তুতি প্রয়োজন : সিসিসি’র মতবিনিময় ঝালকাঠিতে গ্রাম আদালত বিষয়ে কর্মশালা সিরাজগঞ্জে সাংবাদিকদের সঙ্গে ডিসির মতবিনিময় বেরোবি’র মাধ্যমে আইটি ট্রেনিং এন্ড ইনকিউবেশন সেন্টার পরিচালনায় চুক্তি স্বাক্ষর আলেম-ওলামাদের মেহনত ব্যর্থ হয়নি : ধর্ম উপদেষ্টা হাসপাতালে নিবিড় পর্যবেক্ষণে, দেশবাসীর কাছে দোয়া চাইলেন খালেদা জিয়া পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে ২২ হাজার ৭০০ প্রবাসীর নিবন্ধন ভূমিকম্পের ঘটনায় আতঙ্কিত নয়, সচেতন হবার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের- প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার কৃষিতে ব্যবহৃত কীটনাশক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদে হুমকি তৈরি করছে: মৎস্য উপদেষ্টা
  • প্রকাশিত : ২০১৮-০৪-০৯
  • ১১৯৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিনিধি:- খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে অংশ নিতে ১২ এপ্রিল মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনেই প্রার্থিতা জমা দেবেন আওয়ামী লীগের তালুকদার আবদুল খালেক। আর এর আগেই বাগেরহাট-৩ আসনের সংসদ সদস্য পদ থেকে ইস্তফা দেবেন তিনি। খুলনা সিটি করপোরেশনে আগামী ১৫ মের ভোটকে সামনে রেখে রবিবার আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের বৈঠকে খালেককে নৌকা প্রতীক দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়। এই নির্বাচনে অংশ নিতে খালেকের জন্য একটি বাধা ছিল তার সংসদ সদস্যপদ। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে করা একটি বিধানে সংসদ সদস্য থাকা অবস্থায় স্থানীয় সরকারের কোনো পদে আসীন হওয়া যায় না। কিন্তু দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার নির্দেশে সে পদ ছেড়েই ভোটের লড়াইয়ে নামছেন তিনি। ভোটে অংশ নিতে প্রার্থিতা জমা দিতে আর তিন দিন সময় পাবেন খালেক। এক প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমি শেষ দিনেই মনোনয়নপত্র জমা দেব।’ সংসদ সদস্য পদ কখন ছাড়ছেন?- জানতে চাইলে আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, ‘এখনও তো সময় আছে, মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার আগেই পদত্যাগ করব।’ গত ৩১ মার্চ এই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর খালেক জানিয়েছিলেন, তিনি রামপাল-মংলা আসনের সংসদ সদস্য হিসেবে থাকতেই পছন্দ করবেন। তবে দলের স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের বৈঠকের আগের দিন খালেক আবার বলেন, তার মেয়র পদে নির্বাচন করার ইচ্ছা নাই। তবে নেত্রী (শেখ হাসিনা) নির্দেশ দিলে তিনি ভোটের লড়াইয়ে নামবেন। খালেককে রাজি করাতে তার সঙ্গে আগেই আলোচনা করেছেন আওয়ামী লীগ নেতারা। বাগেরহাট-৩ আসন ছেড়ে দিলে সেখানে স্ত্রী হাবিবুন নাহারকে মনোনয়ন দেয়ার প্রস্তাব দেন তারা। রবিবার দলের স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের বৈঠকেও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয় বলে নিশ্চিত করেছেন একাধিক নেতা। ওই আসনটি আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হিসেবেই পরিচিত। ফলে দলের মনোনয়ন পেলেই জয় অনেকটাই নিশ্চিত যে কোনো প্রার্থীর। আসনটি কি আপনার স্ত্রীকেই দেয়া হচ্ছে?- এমন প্রশ্নে খালেক বলেন, ‘এটা দলের মনোনয়ন বোর্ড সিদ্ধান্ত নেবে। তবে যেহেতু আমার স্ত্রী এ আসনের সংসদ সদস্য ছিল, তাঁর কাজের অভিজ্ঞতাও রয়েছে। আর তাকে দল মূল্যায়ন করবে বলে কথা দিয়েছে।’ ‘আর রামপাল-মংলায় উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চলমান। সে (স্ত্রী) এমপি হলে আমিও তদারকি করতে পারব, কাজে সুবিধা হবে।’

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat