×
ব্রেকিং নিউজ :
ধানের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে কৃষক অ্যাপ চালু করা হয়েছে : কৃষিমন্ত্রী গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসন স্কুল এন্ড কলেজের ১ম ব্যাচে শতভাগ পাশ রুশ হামলার পর ইউক্রেনের খারখিভ এলাকা থেকে ৪ সহস্রা ধিক বাসিন্দা অপসারণ ফেনীতে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১৫০ জন সুনামগঞ্জে পান্ডারখাল বাঁধ নির্মাণের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন গণমাধ্যম কর্মী আইন নিয়ে সাংবাদিক সংগঠন ও অংশীজনদের মতামত নেয়া শুরু : তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির প্রতিনিধি দল শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশে মুখস্ত শিক্ষার ওপর নির্ভরতা কমাতে পাঠ্যক্রমে পরিবর্তন আনা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড লু সম্পর্ক এগিয়ে নিতে বাংলাদেশ সফরে আসছেন : ওবায়দুল কাদের শ্রম আইন সংশোধনে ৪১টি পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা চলছে : আইনমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০১৭-০২-২৪
  • ৫৯৩ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
বাংলাদেশে গুম পরিস্থিতির সমাধানে বর্তমান সরকারের প্রতি আহ্বান: জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞ দল
নিউজ ডেস্ক:- বাংলাদেশে গুমের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। দ্রুত এ পরিস্থিতির সমাধানে বর্তমান সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক বিশেষজ্ঞ দল। ‘বলপূর্বক বা অনৈচ্ছিক অন্তর্ধান’ নিয়ে কাজ করা জাতিসংঘের এ দলটি জানায়, কয়েক বছর আগে বাংলাদেশে দু একটি বিচ্ছিন্ন গুমের ঘটনা ঘটলেও এখন এর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪০ টিরও বেশি এবং দিন দিন তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিরোধী রাজনৈতিক দলের লোকদের বিচার বহির্ভূতভাবে র‌্যাব ও পুলিশের লোকজন ধরে নিয়ে গুম করছে, যা প্রতিনিয়ত স্বাধীন সংবাদমাধ্যমের খরবে ওঠে আসছে।আইন প্রয়োগকারী ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলো দ্বারা জোরপূর্বক গুম খুবই জঘন্য অপরাধ উল্লেখ করে বিশেষজ্ঞ দলটি আরো জানায়, এটি মানুষের মৌলিক অধিকারকে বাজেভাবে ক্ষুণ্ণ করে যাকে কোনভাবেই ন্যায্যতা প্রদান করা যায়না।পৃথক ঘটনায় গত বছরের আগস্টে বাংলাদেশে নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে হম্মাম কাদের চৌধুরী, মীর আহমেদ বিন কাশেম এবং আব্দুল্লাহিল আমান আল আজমিকে রাজধানী থেকে আটক হওয়ার ব্যাপারটি বিশেষ তদারকিতে রয়েছে বলে জানায় এই বিশেষজ্ঞ দলটি।এই তিনজন বর্তমান সরকারের বিরোধী দলীয় পরিবারের সন্তান, যাদের পিতাদের ২০০৯ সালে ঘটিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের অপরাধের দায়ে অভিযুক্ত ও বিচার করা হয়েছে। তবে এই তিনজনের মুক্তির বিপরীতে বলা হচ্ছে যে তারা প্রত্যেকের পিতাদের বিরুদ্ধে চলা তদন্ত ও বিচারকালীন সময়ে তাদের পক্ষে প্রতিরক্ষা ও প্রচার চালিয়ে বিভিন্নভাবে সাহায্য করেছেন।বিশেষজ্ঞ এই প্যানেলের প্রতিনিধিরা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিশ্বব্যাপী সমালোচনাকে ইঙ্গিত করে আরো জানিয়েছে, এই ধরণের গুম ও অপহরণের সবধরনের রিপোর্টকে খুব সতর্কতার সঙ্গে পুঙ্খানুপুঙ্খ এবং স্বাধীনভাবে তদন্ত করতে হবে।তারা আরো জানায়, ১৯৯২ সালের জাতিসংঘের ঘোষণাপত্র বাস্তবায়নে আইনবহির্ভূত গুমের ক্ষেত্রে সকল নাগরিকের নিরাপত্তা বিধানে বাংলাদেশ সরকারকে কাজ করতে হবে। এক্ষেত্রে দেশে এ পর্যন্ত ঘটে যাওয়া সব ধরণের গুম ও অপহরণেরও সঠিক তথ্য দিয়ে এতে জড়িতদের আইনের আওতায় নিয়ে আসারও আহ্বান জানান তারা।এই কমিটির দেয়া সুপারিশ নিষ্ঠুর নির্যাতন, অমানবিক ও মর্যাদাহানিকর আচরণ বা শাস্তির বিরুদ্ধে কাজ করা জাতিসংঘের বিশেষ দূত নিলস মেলজার, শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ও সমিতি গঠনের স্বাধীনতায় অধিকার সম্পর্কিত জাতিসংঘের বিশেষ দূত মাইনা কিআই, সারসংক্ষেপ বা নির্বিচারে মৃত্যুদণ্ডাদেশ বিষয়ক বিশেষ দূত এগনেস কেলামার্ড, বিচারক ও আইনজীবীদের স্বাধীনতা বিষয়ক দূত দিয়াগো গার্সিয়া কর্তৃক অনুমোদিত হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat