×
ব্রেকিং নিউজ :
গণভোটের আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সুযোগ নেই: নাহিদ ইসলাম নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর করতে জামায়াত-এনসিপিসহ সকল রাজনৈতিক দলের সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা নেত্রকোণায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত বগুড়ায় প্লাস্টিকের বিকল্প পণ্যের প্রদর্শনী সুনামগঞ্জে ‘ইসিএ’ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা চট্টগ্রামে নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন ৩৫৫ কোটি টাকা, সূচকে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ভূমি সেবা সত্যিকারার্থে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছেছে: ভূমি সচিব পুঁজিবাজারে অনিয়ম : সাবেক চেয়ারম্যানসহ দোষীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা শিক্ষার্থীদের মাদক থেকে দূরে থাকার আহ্বান জাবি ভিসির
  • প্রকাশিত : ২০১৮-১২-২৪
  • ৩৯৭ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সেনাবাহিনী যে কোন দায়িত্ব পালন করবে : সিইসি
নিউজ ডেস্ক:–প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) খান মো. নূরুল হুদা বলেছেন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সেনাবাহিনী যে কোন দায়িত্ব পালন করবে। তিনি বলেন, ‘আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য সেনাবাহিনী যে কোন দায়িত্ব পালন করবে। সেনাবাহিনীর সামনে যদি এমন কোনো পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়, যা নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজন- তখন তারা নিজ উদ্যোগে সেখানে গিয়ে সে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করবে। এগুলোর জন্য আইন রয়েছে, ‘এইড টু সিভিল পাওয়ার’-এর আলোকে তারা ব্যবস্থা নেবে।’ ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজে আজ ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা পরিদর্শন শেষে সিইসি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। নূরুল হুদা বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিমতের পরিপ্রেক্ষিতে মাত্র ছয়টি কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত বিচার-বিশ্লেষণ করে পাইলট প্রকল্প হিসেবে মাত্র ছয়টি কেন্দ্রে ইভিএম ব্যবহার করছি। যদিও ইভিএমের ব্যাপারে আমাদের কোন সন্দেহ ছিল না। কিন্তু তাদের সন্দেহ থাকার কারণে খুব অল্পসংখ্যক ইভিএম ব্যবহার করছি। যারা সন্দেহ প্রকাশ করেছিল তারা এখন এসে দেখুন, এর সম্পর্কে জানুন। আশা করি তাদের সন্দেহ ভেঙে যাবে।’ তিনি বলেন, মূলত ইভিএম পরিচালনা করবে নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা। এছাড়া সেনাবাহিনীর এ বিষয়ে ট্রেনিংপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা সহযোগিতা করবে। ছয়টি নির্বাচনী এলাকার প্রত্যেকটি কেন্দ্রে ইভিএম ব্যবহার হবে। সেটার জন্য এখানে যে ট্রেনিং কার্যক্রম চলছে। এখানে প্রত্যেকেই ভালোভাবে প্রশিক্ষণ নিয়েছে। এখানে সবাই জানে কীভাবে ইভিএম ব্যবহার করতে হয়, কীভাবে ভোট শেষ করে গণনা করতে হয়। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, সেনাবাহিনী মোতায়েনের মাধ্যমে ভোটারদের মধ্যে ভোটের আস্থা ফিরে আসবে। এ উদ্দেশ্যেই সেনাবাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দেয় হয়। রাজনৈতিক দলগুলোকে হাঙ্গামা, সহিংসতা ও আন্তঃকোন্দল দূর করে শুধু দলীয় প্রচারণার মাধ্যমে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সব রাজনৈতিক দলের কাছে বিনীতভাবে অনুরোধ করি, নির্বাচন যেন নির্বাচনের মতো হয়। সহিংসতা, নিজেদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি, তর্ক-বিতর্ক, হাঙ্গামা পরিহার করে কেবল নির্বাচনী প্রচারণার মাধ্যমে নির্বাচনে নিবদ্ধ থাকবেন। ২৭ ডিসেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিএনপির জনসভার অনুমতি প্রসঙ্গে নূরুল হুদা বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি এখনও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনারের সঙ্গে কথা বলিনি। এখান থেকে ফিরে আমি কথা বলবো। এগুলো তো আইন-শৃঙ্খলার বিষয়। ডিএমপি এসব ভালো বোঝে। এগুলো তেমনভাবে জানি না। জনসভা ঘিরে কোনো থ্রেট আছে কিনা, কোন আশঙ্কা আছে কিনা আমি তা আলাপ করে দেখবো।’-বাসস

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat