×
ব্রেকিং নিউজ :
গণভোটের আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সুযোগ নেই: নাহিদ ইসলাম নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর করতে জামায়াত-এনসিপিসহ সকল রাজনৈতিক দলের সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা নেত্রকোণায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত বগুড়ায় প্লাস্টিকের বিকল্প পণ্যের প্রদর্শনী সুনামগঞ্জে ‘ইসিএ’ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা চট্টগ্রামে নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন ৩৫৫ কোটি টাকা, সূচকে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ভূমি সেবা সত্যিকারার্থে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছেছে: ভূমি সচিব পুঁজিবাজারে অনিয়ম : সাবেক চেয়ারম্যানসহ দোষীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা শিক্ষার্থীদের মাদক থেকে দূরে থাকার আহ্বান জাবি ভিসির
  • প্রকাশিত : ২০১৮-১২-২৫
  • ৪১৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
উস্কানির ফাঁদে পা না দেয়ার জন্য দলীয় কর্মীদের প্রতি আহবান ওবায়দুল কাদেরের
নিউজ ডেস্ক:– আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের কোন রকম উস্কানির ফাঁদে পা না দিয়ে সব রকম সহযোগিতা করার জন্য নেতাকর্মীসহ সবার কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘দেশে উন্নয়নের বিপ্লব ঘটে গেছে। পদ্মা সেতু দৃশ্যমান হয়ে গেছে। দেশ নিশ্চিতভাবে নির্বাচনের জন্য এগিয়ে যাচ্ছে। স্বচ্ছ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানে আমাদেরও দায়িত্ব আছে। কোন রকম উস্কানির ফাঁদে পা না দিয়ে বিজয়ী হওয়ার জন্য সবাইকে সব রকম সহযোগিতা করতে হবে। ’ ওবায়দুল কাদের আজ নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে মত বিনিময়কালে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ কখনই পিছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় আসেনি। আওয়ামী লীগের ইতিহাসে নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতায় আসার নজির নাই। “১৯৯৬ সালে নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে আমরা ক্ষমতায় এসেছি, ২০০১ সালের ষড়যন্ত্রমূলক নির্বাচনে আমরা হেরে গেছি। তারপর সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ৩ মাসের বদলে ২ বছর অগণতান্ত্রিক ভাবে ক্ষমতায় ছিলো। ২০০৮ সালে নির্বাচনে জয়লাভ করে আমরা ক্ষমতায় এসেছি।” বলেন কাদের। তিনি বলেন, নির্বাচন প্রক্রিয়া শুরু হবার আগ থেকে বিএনপি এবং ঐক্যফ্রন্টের নেতারা সিইসি এবং নির্বাচন কমিশন সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্য করে আসছেন। বাছাইতে তাদের অনেকের প্রার্থীতা ফিরে পাবার পর, তারা কমিশনকে ধন্যবাদও দিয়েছেন। যখন তাদের পক্ষে যায় ঐ সময়ে ভাল আবার বিপক্ষে গেলে কমিশন খারাপ। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, নির্বাচন কমিশনে একজন আছেন তিনি সব সময় নোট অফ ডিসেন্ট দেন এবং নিজের কক্ষে মিডিয়াকে ডেকে নিয়ে কথা বলেন। অথচ কমিশনের সর্বাধিক সদস্য যে মত প্রকাশ করেন সেটিই কমিশনের সিদ্ধান্ত। তিনি বলেন, অবস্থা এমন এ নির্বাচন তখনই নিরপেক্ষ হবে, যখন নির্বাচন কমিশন বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্টের পক্ষ নিবে। বিএনপি’র পক্ষ না নিলে নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা থাকে না। এটাই তাদের মানসিকতা। এ সময় নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ খায়রুল আনম সেলিম, নোয়াখালী সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট শিহাব উদ্দিন শাহিন, নোয়াখালী পৌর সভার মেয়র শহিদউল্লাহ খাঁন সোহেল, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আবদুর রহমান মঞ্জু, সহ-সভাপতি আবু তাহের, যুগ্ম সম্পাদক আবদুল মমিন বিএসসি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat