×
ব্রেকিং নিউজ :
মন্ত্রিসভায় এপোস্টল কনভেনশন স্বাক্ষরের অনুমোদন : বছরে সাশ্রয় হবে ৫০০ কোটি টাকা ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি’র মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক রেলওয়ের জন্য ২০০ টি ব্রডগেজ যাত্রবাহী বগি সংগ্রহে চুক্তি স্বাক্ষর স্নাতক স্তরে বাধ্যতামূলক ইন্টার্নশিপ চালুর পরামর্শ ইউজিসি’র বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শান্তি পদক নীতিমালা, ২০২৪-এর খসড়া অনুমোদন বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিবের শ্রদ্ধা নিবেদন বৃক্ষ সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণ বিষয়ক গবেষণা বাড়ানো হবে : পরিবেশ মন্ত্রী বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশাধিকার দাবি করেছে ইআরএফ বিএসটিআইকে আন্তর্জাতিক মানের প্রতিষ্ঠানে উন্নীত করা হচ্ছে : শিল্পমন্ত্রী শিল্পী সমিতির সম্পাদক পদে ডিপজলের দায়িত্ব পালনে হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞা
  • প্রকাশিত : ২০২১-০৯-০৪
  • ৬৩৮ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

চট্টগ্রাম চেম্বারে এক কর্মশালায় বক্তারা বলেছেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকিতে বাংলাদেশের অবস্থান ৬ষ্ঠ। এছাড়া সাম্প্রতিক মহামারি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছে। তাই প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও মহামারিসহ যেকোনো ঝুঁকি মোকাবেলায় প্রতিটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের পূর্ব প্রস্তুতি থাকা দরকার। 
দি চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি (সিসিসিআই), বাংলাদেশ সেন্টার অব এক্সিলেন্স (বিসিই) ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের ন্যাশনাল রেসিলিয়েন্স প্রোগ্রাম (এনআরপি)-এর যৌথ আয়োজন এবং ইউএনডিপি’র সহায়তায় আজ ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে দুই দিনব্যাপী সাপ্লাই চেইন রেসিলিয়েন্স-এর দ্বিতীয় ধাপ ট্রেনিং অব ট্রেইনার্স প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন হয়।
কর্মশালা উদ্বোধনকালে সংক্ষিপ্ত অনুষ্ঠানে চিটাগাং চেম্বার সভাপতি ও বিসিই চেয়ারম্যান মাহবুবুল আলম, পরিকল্পনা কমিশনের প্রোগ্রামিং ডিভিশন প্রধান (অতিরিক্ত সচিব) খন্দকার আহসান হোসেন, এনআরপি’র প্রকল্প পরিচালক (যুগ্ম সচিব) ড. নুরুন নাহার, ইউএনডিপি’র প্রোগ্রাম এনালিস্ট আরিফ আবদুল্লাহ খান, ইউএনডিপি’র ন্যাশনাল রেসিলিয়েন্সের প্রকল্প ব্যবস্থাপক এসএম মোর্শেদ বক্তব্য রাখেন। 
চিটাগাং চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম  বলেন, ব্যবসায়ীদের কাজ বিনিয়োগ করা, কিন্তু ব্যবসা পরিচালনা করেন প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত দক্ষ ও অভিজ্ঞ কর্মকর্তাগণ। তাই বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের দক্ষতা এ জাতীয় কর্মশালা আয়োজন অত্যন্ত সময়োপযোগী ও গুরুত্বপূর্ণ। চেম্বার সভাপতি কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন স্বনামধন্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ১১ অভিজ্ঞ কর্মকর্তাকে স্বাগতঃ জানান এবং ভবিষ্যতে এ জাতীয় প্রশিক্ষণ প্রদানে সক্ষমতা অর্জনের মাধ্যমে অবদান রাখার আহবান জানান। এ কর্মশালাকে সরকারি ও বেসরকারি অংশীদারিত্বের অন্যতম উৎকৃষ্ট উদাহরণ আখ্যায়িত করে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় ও ইউএনডিপি’র প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।     
পরিকল্পনা কমিশনের প্রোগ্রামিং ডিভিশন প্রধান খন্দকার আহসান হোসেন জানান, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ন্যাশনাল রেসিলিয়েন্স প্রোগ্রাম এমনভাবে সাজানো হয়েছে যেন প্রকল্প পরবর্তীতেও বেসরকারি খাত তা এগিয়ে নিতে পারে। তাই বেসরকারি খাতের সাথে সমন্বয় করে এ প্রকল্পের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে এবং সাপ্লাই চেইন রেসিলিয়েন্সের কমর্শালা তার প্রতিফলন। কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীগণ এখান থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে নিজেদের দক্ষ প্রশিক্ষক হিসেবে গড়ে তুলবেন বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। 
উল্লেখ্য, গত মার্চে প্রথম ধাপে বিভিন্ন স্বনামধন্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ২৫ জন সাপ্লাই চেইন এক্সিকিউটিভদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। পরবর্তীতে এই ধরণের সাপ্লাই চেইন রেসিলিয়েন্স-এর প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি হলেও নিয়মিত ঢাকা থেকে আগত প্রশিক্ষক দ্বারা উক্ত কর্মশালা পরিচালনা করা প্রায় অসম্ভব। এই প্রয়োজনকে গুরুত্ব দিয়ে উক্ত প্রশিক্ষণার্থীদের জন্য প্রশিক্ষণ কর্মশালা আয়োজন করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat