×
ব্রেকিং নিউজ :
শিগগিরই মাগুরায় রেললাইন চালু হবে : রেলমন্ত্রী কুকি-চিনের নারী শাখার সমন্বয়কসহ দুইজন বান্দরবানের কারাগারে সুনামগঞ্জে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলামের দাফন সম্পন্ন রাঙ্গামাটির লংগদুতে প্রতিপক্ষের গুলিতে নিহত ২ জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: রাষ্ট্রপতি সরকারের ধারাবাহিকতার জন্যই দেশে এতো উন্নয়ন হয়েছে : ওবায়দুল কাদের শুদ্ধাচার নিশ্চিতকরণ ছাড়া এসডিজি অর্জন সম্ভব নয় : চট্টগ্রামে টিআইবি কংগ্রেসম্যানদের সই জালকারী বিএনপি একটা জালিয়াত রাজনৈতিক দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যবসা সম্প্রসারণে ইএসজি কমপ্লায়েন্স রিপোটিং স্ট্যান্ডার্ড থাকা জরুরী সোনালী আঁশ পাটের সুদিন ফিরিয়ে আনতে চাই : বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২১-১১-১০
  • ৩৬৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
ফাইল ছবি

জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা বলেছেন, সহিংসতার দুষ্টচক্র ভাঙতে মূল কারণসমূহ খুঁজে বের করা অত্যন্ত  জরুরি।
তিনি গতকাল জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ‘আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখা: বর্জন, অসমতা ও সংঘাত’ শীর্ষক উচ্চপর্যায়ের উন্মুক্ত বিতর্কে অংশ নিয়ে একথা বলেন। 
নিরাপত্তা পরিষদের চলতি মাসের সভাপতি দেশ মেক্সিকো এ উন্মুক্ত বিতর্কটির আয়োজন করে যাতে অসমতা, বর্জন ও সংঘাত মোকাবিলায় নিরাপত্তা পরিষদের সম্ভাব্য ভূমিকার বিষয়ে আলোকপাত করা হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট  আন্দ্রেস ম্যানুয়েল লোফেজ  ওবারেডর  ।
বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি বলেন, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় সহিংসতার অন্তর্নিহিত কারণগুলি পরিবর্তিত হয়। টেকসই শান্তির জন্য অংশীজনদের নিয়ে জাতীয়ভাবে পরিচালিত সমাধান কাঠামো বিনির্মাণে জাতিসংঘের অবশ্যই পূর্ণাঙ্গ পদক্ষেপ থাকতে হবে।
বৈষম্য ও বর্জনের কারণে যখন আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক সংঘাতের সৃষ্টি হয়, তখন তা প্রশমনে নিরাপত্তা পরিষদের অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে উল্লেখ করেন রাষ্ট্রদূত ফাতিমা। এক্ষেত্রে তিনি রোহিঙ্গা সংকটের উদাহরণ টেনে বলেন, মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে বর্জনের কারণে যে সংকট তৈরি হয়েছে, তা এই অঞ্চলকে গুরুতর মানবিক ও নিরাপত্তা বিপর্যয়ের মধ্যে নিপতিত করেছে।
আন্তর্জাতিক শান্তি বজায় রাখার প্রসঙ্গে রাষ্ট্রদূত ফাতিমা বলেন, জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রম ও বিশেষ রাজনৈতিক মিশনসমূহ প্রতিরোধমূলক কূটনীতিতে ব্যাপক অবদান রাখতে পারে কারণ তাদের কাছে রয়েছে সরাসরি মাঠ পর্যায়ের তথ্য, যা আসন্ন কোনো সংকট মোকাবিলায় পূর্বসতর্কতা ব্যবস্থাকে আরো শক্তিশালী করতে পারে। অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে ‘নারী, শান্তি ও নিরাপত্তা’ এবং ‘যুব, শান্তি ও নিরাপত্তা’ এজেন্ডা দুটিতে নিরাপত্তা পরিষদকে আরো বিনিয়োগ করতে পরামর্শ দেন বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat