×
ব্রেকিং নিউজ :
ভাষা সংগ্রামী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আবুল মাল আবদুল মুহিত বাংলাদেশের ইতিহাসের উজ্জ্বলতম অংশ : প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সাথে দ্বি-পাক্ষিক বাণিজ্য বাড়াতে চায় তুরস্ক ঝালকাঠিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ২৬৫ জন নারীকে ল্যাপটপ প্রদান গোপালগঞ্জে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস উদযাপন মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতময় পরিস্থিতি দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে : প্রধানমন্ত্রী বিএনপির নির্বাচন বর্জনের রাজনীতি আত্মহননমূলক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাঙ্গালির আত্মপরিচয় বিকাশের মূলেই রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ও বঙ্গবন্ধুর নিবিড় সম্পর্ক : স্পিকার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যুক্তরাজ্যের সহায়তা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশের ভিত্তি মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা : রুমানা আলী এমপি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনাদর্শ শোষণ-বঞ্চনামুক্ত ও অসাম্প্রদায়িক সমাজ বিনির্মাণে অনুপ্রেরণা যোগায় : ভূমিমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৯-১৩
  • ৬৯৮ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

কক্সবাজারের হোটেল সী পার্লে আজ বিশ্বের ২৪টি দেশের সামরিক বাহিনীর উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অংশ গ্রহণে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র সেনাবাহিনীর যৌথভাবে আয়োজিত চারদিনব্যাপি ৪৬ তম ইন্দো- প্যাসিফিক আর্মিজ ম্যানেজমেন্ট সেমিনার (আইপিএএমএস) অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
গতকাল ১২ সেপ্টেম্বর থেকে এই সেমিনার শুরু হয়েছে এবং তা আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে। এরই অংশ হিসেবে বিভিন্ন দেশের বাহিনী প্রধানগণ একটি গোল টেবিল বৈঠকে অংশগ্রহন করেন। সেমিনারের প্রতিপাদ্য হলো, “ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে সহযোগিতা বাড়াতে সামরিক কূটনীতি” ।
এছাড়াও সম্মেলনে অংশগ্রহনকারী সদস্যগণ বলিষ্ঠ শান্তিরক্ষা মিশন ও করণীয় শীর্ষক ব্রেক আউট সেশন এবং জুনিয়র নেতৃবৃন্দ পেশাদারিত্বের ওপর পৃথক পৃথক আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ এবং যুক্তরাষ্ট্র সেনাবাহিনীর প্যাসিফিক অঞ্চলের প্রধান জেনারেল চার্লস এ ফ্লিন সহ অংশগ্রহণকারী দেশসমূহের উর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহন করেন।
এই সম্মেলন অত্র অঞ্চলের স্থলবাহিনীগুলোর বৃহত্তম সমাবেশ। এর মূল উদ্দেশ্য হলো পারস্পারিক বোঝাপড়া, সংলাপ ও বন্ধুত্বের মাধ্যমে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতা আরও বৃদ্ধি করা।
পরবর্তীতে সম্মেলনে অংশগ্রহনকারী দেশসমূহের সামরিক কর্মকর্তাগণ উখিয়ার কুতুপালং এ বলপূর্বক বাস্তুচ্যূত মায়ানমার নাগরিকদের (এফডিএমএন) ক্যাম্প এলাকা পরিদর্শন ও মত বিনিময় করেন।
এসময় বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত মায়ানমার নাগরিকগণ আগত প্রতিনিধি দলকে সমস্যা ও সুপারিশসমূহ তুলে ধরে। এছাড়াও সম্মেলনে অংশগ্রহনকারী দলকে ক্যাম্পে কর্মরত জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিগণ এবং শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার ব্রিফিং করেন।
এই পরিদর্শনের মাধ্যমে ২৪টি দেশের প্রতিনিধিগণ বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত মায়ানমার নাগরিকদের ক্যাম্পের বাস্তব চিত্র স্বচক্ষে দেখেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat