×
ব্রেকিং নিউজ :
ভাষা সংগ্রামী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আবুল মাল আবদুল মুহিত বাংলাদেশের ইতিহাসের উজ্জ্বলতম অংশ : প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সাথে দ্বি-পাক্ষিক বাণিজ্য বাড়াতে চায় তুরস্ক ঝালকাঠিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ২৬৫ জন নারীকে ল্যাপটপ প্রদান গোপালগঞ্জে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস উদযাপন মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতময় পরিস্থিতি দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে : প্রধানমন্ত্রী বিএনপির নির্বাচন বর্জনের রাজনীতি আত্মহননমূলক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাঙ্গালির আত্মপরিচয় বিকাশের মূলেই রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ও বঙ্গবন্ধুর নিবিড় সম্পর্ক : স্পিকার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যুক্তরাজ্যের সহায়তা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশের ভিত্তি মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা : রুমানা আলী এমপি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনাদর্শ শোষণ-বঞ্চনামুক্ত ও অসাম্প্রদায়িক সমাজ বিনির্মাণে অনুপ্রেরণা যোগায় : ভূমিমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০১-১০
  • ৫৮৩ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

চীন মঙ্গলবার বলেছে, অস্ট্রেলিয়ার আঞ্চলিক শক্তির সাথে মিলিত হওয়ার আগে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানের যুদ্ধাপরাধের কথা মনে রাখা উচিত।
অস্ট্রেলিয়ার মধ্য-বাম সরকার চীনের সাথে তার সম্পর্ক মেরামত করার চেষ্টা করছে, যা প্রাক্তন রক্ষণশীল সরকারের অধীনে যথেষ্ট খারাপ হয়েছিল।
তবে অস্ট্রেলিয়া সম্প্রতি চীনের আঞ্চলিক প্রতিদ্ব›দ্ধী জাপানের সাথে একটি নতুন নিরাপত্তা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে, যা প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে বেইজিংয়ের শক্তি সীমিত করার প্রচেষ্টা হিসাবে দেখা হচ্ছে।
অস্ট্রেলিয়ায় চীনের রাষ্ট্রদূত জিয়াও কিয়ান বলেছেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় অস্ট্রেলিয়ার ওপর আক্রমণের কারণে ক্যানবেরার জাপানকে বিশ্বাস করার বিষয়ে সতর্ক হওয়া উচিত।
তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপান অস্ট্রেলিয়া আক্রমণ করেছিল, ডারউইনে বোমা ফেলেছিল, অস্ট্রেলিয়ান এবং অস্ট্রেলিয়ান যুদ্ধবন্দীদের গুলি করে হত্যা করেছিল।’ 
‘চীন অস্ট্রেলিয়ার বন্ধু’ এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ভবিষ্যতে কি ঘটতে পারে সে সম্পর্কে সতর্ক থাকুন। যখন কেউ আপনাকে হুমকি দেয়, তখন সে আপনাকে আবার হুমকি দিতে পারে।’
অস্ট্রেলিয়ায় জাপানের রাষ্ট্রদূতের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে জিয়াও ক্ষোভ প্রকাশ করেন, জাপানের রাষ্ট্রদূত অস্ট্রেলিয়ান সংবাদপত্রকে বলেছিলেন, চীনের ‘সতর্ক’ থাকার প্রয়োজন রয়েছে।
দুই দেশের মধ্যে বিতর্ক ও উত্তেজনায় চীন ২০২০ সালে বার্লি এবং ওয়াইনের মতো মূল অস্ট্রেলিয়ান রপ্তানি পণ্যের উপর শুল্ক চাপিয়েছিল এবং অনানুষ্ঠানিকভাবে অস্ট্রেলিয়ান কয়লা আমদানি বন্ধ করে দিয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন সরকার বারবার চীনের মানবাধিকার রেকর্ড নিয়ে প্রশ্ন তোলে এবং কোভিড -১৯ প্রাদুর্ভাবের উৎস সম্পর্কে একটি স্বাধীন তদন্তের জন্য চাপ দিয়ে চীনকে ক্ষুব্ধ করেছিল।
জিয়াও স্বীকার করেছেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাণিজ্য ‘ব্যাহত’ হয়েছে, তবে তিনি আশাবাদী যে এটি ‘স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে।’

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat