×
ব্রেকিং নিউজ :
দেশের উন্নয়নের মূল চালিকা শক্তি প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ৬৪ জেলার স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি উল্লাপাড়ায় জামাত নেতার সাথে ছবি ভাইরালের ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন দিনাজপুরে নাশকতার মামলায় বিএনপি-জামায়াতের ৩০ নেতাকর্মী জেলহাজতে কুমিল্লায় প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন রাঙ্গামাটিতে প্রাণি সম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন স্কাউটিংয়ের মূল দর্শন, কর্মসূচি ও কার্যক্রমগুলোতে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের আহবান শিক্ষামন্ত্রীর বার কাউন্সিল এনরোলমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান বিচারপতি মোঃ আশফাকুল ইসলাম বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ প্রাণি ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসতে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৩-২২
  • ৬০৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

কথাসাহিত্যিক শামসুন নাহার রচিত ‘রক্তাক্ত মাগুরা: প্রেক্ষিত-মুক্তিযুদ্ধ’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে।
বুধবার (২২ মার্চ) বিকেলে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নাট্যশালা স্টুডিও হলরুমে এই মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় স্বাগত বক্তব্য রাখেন বইয়ের লেখিকা কথাসাহিত্যিক শামসুন নাহার। ‘অর্জন প্রকাশনের’ প্রকাশক আবু হাশেম সরকারের সভাপতিত্বে এবং বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার সমিতির চেয়ারম্যান মো. মঞ্জুর হোসেন ঈসার পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, যশোরের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মো. আহসান হাবিব।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগের উপ-পরিচালক এস এম শামীম আখতার, যশোর কলেজের ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. শামীমা সুলতানা, সাংবাদিক কলামিস্ট ও গীতিকার মীর আব্দুল আলীম, লেখক-কলামিস্ট, সাংবাদিক এইচ এম মেহেদী হাসান, মানবাধিকার কর্মী মনিরুল ইসলাম মনির।

বাংলা সাহিত্যে মুক্তিযুদ্ধ-নির্ভর রচনার সংখ্যা খুব বেশি নয়। পাঠকপ্রিয়তার বিচারে এ সংখ্যা আরও কম। কথাসাহিত্যিক শামসুন নাহার এই দুরূহ ক্ষেত্রে বিচরণ করছেন স্বচ্ছন্দে। ইতিহাস ও মুক্তিযুদ্ধ রচনার ধারায় তিনি লিখেছেন ‘রক্তাক্ত মাগুরা: প্রেক্ষিত মুক্তিযুদ্ধ’। গ্রন্থটি প্রকাশ করেছে অর্জন প্রকাশন। বইটির মূল্য ৫০০ টাকা। এছাড়া ঘরে বসে রকমারি.কম থেকেও সংগ্রহ করতে পারবেন।

২০১৯ সালে লেখক সরেজমিনে তথ্য সংগ্রহ করে বইটি লিখেছেন। তথ্য সংগ্রহ করতে যেয়ে তিনি গ্রামে-গঞ্জে, হাটে-মাঠে যেখানেই গণহত্যা, গণকবর বা বধ্যভূমির সন্ধান পেয়েছেন সেখানেই ছুটেছেন। স্থানীয় মানুষের সাথে কথা বলেছেন। স্বজন হারানো পরিবারের সদস্যদের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন, ছবি তুলেছেন। তথ্যের সত্যতা যাচাই করার জন্য বিভিন্ন প্রেক্ষিত তুলে ধরে সঠিক উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat