×
ব্রেকিং নিউজ :
সংবাদ সম্মেলনে এনসিপি: আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল ও রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে সুষ্ঠুভাবে উত্তরণ নিশ্চিত করতে সরকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা বিমান বাহিনী প্রধান যুক্তরাষ্ট্র সফর শেষে দেশে ফিরেছেন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে আমাদের কাজ করতে হবে : মির্জা ফখরুল আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠন নিষিদ্ধের দাবি ঢাবি শিক্ষার্থীদের ওমরাহর ক্ষেত্রে বিমানের টিকেট সিন্ডিকেট ভেঙে দেয়া হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা ২০২৪ সালে অভিবাসন পথে রেকর্ড ৮ হাজার ৯৩৮ জনের মৃত্যু: জাতিসংঘ বেইজিং ঘোষণা বাস্তবায়ন করতে বিশ্বব্যাপী সহযোগিতা বৃদ্ধির আহ্বান মহিলা ও শিশুবিষয়ক উপদেষ্টার নামিবিয়ার প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিতে যাচ্ছেন নাদাইতওয়া গাজায় নির্মম হত্যা বন্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে জরুরিভাবে পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান বিএনপি’র
  • প্রকাশিত : ২০২৪-১২-০১
  • ২৩৪৩৩৪২ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
সম্প্রতি বাবা হারিয়েছেন বলিউড ও দক্ষিণ ভারতীয় চলচ্চিত্রের নন্দিত অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভু। এ খবর এখন অনেকেরই জানা। বাবা হারানোর পর এই অভিনেত্রী তার বাবা জোসেফ প্রভুকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে এমন কিছু কথা তুলে এনেছেন, যা অনেকের অজানা।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রয়াত বাবার স্মৃতিচারণ করে সামান্থা বলেছেন, এক সময় বাবার সঙ্গে তার সম্পর্ক বেশ জটিল হয়ে পড়েছিল। বাবা ছিলেন অ্যাংলো ইন্ডিয়ান। তার চিন্তাধারা, চলাফেরা, পরিবারের সদস্যদের ওপর নজরদারি- সবকিছুই ছিল অধিকাংশ ভারতীয় বাবার মতো। যারা ভাবতেন সন্তানকে সুরক্ষা দেওয়াই তাদের প্রধান কাজ। এরপরও বেড়ে ওঠার সময়টাতে আবিষ্কার করেন, সহপাঠীদের বাবার চেয়ে কোনো একটা কারণে তিনি কিছুটা অন্যরকম। সেই পার্থক্যটা খুঁজে বের করতে পারেননি তখন। যে কোনো কাজ করলে তার স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য মুখিয়ে থাকতেন সামান্থা। অন্যের অনুমোদন ও স্বীকৃতি পাওয়ার অপেক্ষাতেই কেটে যেত একেকটি দিন। বড় হওয়ার পরও তার বাবা তাকে যথেষ্ট স্বাবলম্বী মনে করতেন না।
তিনি ভাবতেন, যে কোনো কাজেই তার সাহায্যের প্রয়োজন হবে। বাবার এ ধারণা দিন দিন সামান্থাকে আরও দুর্বল করে তুলেছিল। বাবা তাকে বলতেন, ‘তুমি খুব একটা স্মার্ট নও। হবেই বা কীভাবে, ভারতীয় শিক্ষাই তোমাকে এমন করে তুলেছে।’
সামান্থা বলেন, ‘বাবার এই কথা মনের মধ্যে এমনভাবে গেঁথে গিয়েছিল যে, বিশ্বাস করা শুরু করেছিলাম, আমি সত্যিই স্মার্ট নই। যে জন্য অভিনয় জগতে পা রেখেও স্বাবলম্বী হয়ে উঠতে পারিনি। এই ধ্যান-ধারণাই জন্যই হীনমন্যতায় ভুগতাম। সিনেমা সফল হওয়ার পরও ভাবতাম, আমি সাফল্য পাওয়ার যোগ্য নই।’
সামান্থার কথায়, ‘সাফল্য দুটি কাজ করতে পারে। প্রথমত, আপনি ভাবতে পারেন, এই সাফল্যই তো আপনার প্রাপ্য ছিল। দ্বিতীয়ত, যে সাফল্য বা ভালোবাসা আপনি পাচ্ছেন, তার যোগ্যই নন আপনি। আমি দ্বিতীয়টা ভাবতাম নিজের সম্পর্কে। শুধু তাই নয়, সাফল্য পাওয়ার পরেও ভয় পেতাম। ভাবতাম, এক দিন সবাই বুঝতে পারবে, আমার কোনো প্রতিভা নেই। আমি স্মার্ট নই। তাই নিজেকে কাজ ও চেহারার দিক থেকে উন্নততর করতে উঠেপড়ে লেগেছিলাম।’
এদিকে বাবা হারানোর শোকে সামান্থা যখন কাতর, ঠিক তখনই বিয়ের বাদ্য বাজতে শুরু করেছে এই অভিনেত্রীর সাবেক স্বামী অভিনেতা নাগা চৈতন্যের বাড়িতে। আগামী ৪ ডিসেম্বর অভিনেত্রী শোভিতা ধুলিপালার সঙ্গে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছেন তিনি। এরই মধ্যে তাদের গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat