×
ব্রেকিং নিউজ :
ফ্রেমে ফ্রেমে অপরূপ পঞ্চগড় নীলফামারীতে হাত ধোয়া দিবস উপলক্ষে শোভাযাত্রা টাঙ্গাইলে জুলাই শহীদ পরিবার ও আহতদের মধ্যে অর্থ সহায়তা বর্ণাঢ্য আয়োজনে বান্দরবানে জগদ্ধাত্রী পূজা শুরু নীতিনির্ধারণে নমনীয়তা ও নাগরিক দায়িত্বের ওপর প্রধান উপদেষ্টার গুরুত্বারোপ যুক্তিবোধে উজ্জীবিত তরুন প্রজন্ম নেতৃত্ব দিবে আগামীর বাংলাদেশ : চসিক মেয়র গণভোট ও ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাব বাস্তবায়নের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন প্রধান উপদেষ্টা : আসিফ নজরুল দেশের পুষ্টি ও অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা জাতীয় নির্বাচন নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠুভাবে আয়োজনের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি : সচিব শিশুদের স্বাস্থ্যবিধি, প্রজনন স্বাস্থ্য ও আত্মসচেতনতা সম্পর্কে শেখানো জরুরি : পরিবেশ উপদেষ্টা
  • প্রকাশিত : ২০২৫-১০-০২
  • ৪৩৫৪৫২২ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারজয়ী অভিনেত্রী রানি মুখার্জি।
দীপিকা পাড়ুকোনের আট ঘণ্টা কাজ-এর দাবি নিয়ে চলা বিতর্কের যেন অবসান হচ্ছে না। কেউ কথা বলছেন পক্ষে, আবার অনেক নারী অভিনেত্রীও দাঁড়াচ্ছেন বিপক্ষে। এবার এই বিতর্কে যুক্ত হলেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারজয়ী অভিনেত্রী রানি মুখার্জি। দীপিকা পাড়ুকোনের কল্কি সিকুয়েল থেকে সরে দাঁড়ানোর খবরের মধ্যেই রানি কাজ ও ব্যক্তিগত জীবনের ভারসাম্য নিয়ে মুখ খুললেন।
রানি জানান, মেয়ে আদিরার জন্মের পর তিনি যখন হিচকির শুটিং করছিলেন, আদিরা তখন ১৪ মাসের। তাকে দুধপান করানোর জন্য তিনি একটি কঠোর রুটিন মেনে চলতেন। তিনি সকালে দুধ পাম্প করে বেরিয়ে যেতেন এবং ইউনিট ও পরিচালকের সহায়তায় ৬-৭ ঘণ্টার মধ্যেই শুটিং শেষ করতেন। এতে ট্রাফিক শুরু হওয়ার আগেই তিনি দুপুরের মধ্যে বাড়ি ফিরে আসতে পারতেন।
তার কথায়, ‘এই বিষয়গুলো এখন আলোচনায় এসেছে কারণ হয়তো মানুষ বাইরে এগুলো নিয়ে কথা বলছে। কিন্তু এটা সব পেশাতেই একটা স্বাভাবিক ব্যাপার। আমিও করেছি, নির্দিষ্ট সময় ধরে কাজ করেছি। যদি প্রযোজক রাজি থাকেন, তাহলে ছবিটা করা যায়। না থাকলে করা যায় না। এটা একেবারেই পছন্দের বিষয়। কেউ কাউকে জোর করছে না।’
পুরুষরা সন্তান জন্ম দিলে পৃথিবীতে কোনো যুদ্ধই থাকত না উল্লেখ করে রানি বলেন, ‘ভাবুন তো, যদি পুরুষদের সন্তান জন্ম দিতে হতো, তাহলে তারা সবাইকে পাগল করে দিত। এখন তাদের হাতে অনেক সময়, তাই যুদ্ধ করছে। যদি তাদের সন্তান জন্ম দিতে হতো, তাহলে হয়তো পৃথিবীতে কোনো যুদ্ধই থাকতো না। কারণ ওরা তখন শুধু শিশুকে নিয়েই ব্যস্ত থাকতো।’
‘কারণ আমি মনে করি, পুরুষরা এই অসাধারণ অভিজ্ঞতা থেকে বঞ্চিত— একটি শিশুকে জন্ম দেওয়ার অভিজ্ঞতা। এটা ঈশ্বরের সবচেয়ে কাছাকাছি আসার অনুভূতি। কারণ আমরা একটি জীবন সৃষ্টি করি।’
অভিনেত্রীর ভাষ্যে, ‘পুরুষদের শারীরিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যেতে হয় না। আমরা মা হওয়ার সময় শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাই। আমি মেয়ে হয়ে খুবই খুশি। আমি এটা কোনো কিছুর বিনিময়ে পরিবর্তন করবো না।’

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat